অভিনেতা, প্রযোজকের পর আরও একধাপ উঠলেন বাংলা কমার্শিয়াল ছবির হিরো জিৎ। তাঁর গল্পকার অবতারের খোঁজ দিলেন ঊর্মি নাথ।

মেনে নিলেন পরিচালকমশাই। কিন্তু ততক্ষণে ক্যামেরার পিছনে এই গল্পের ক্যাচ লাইনটি ক্যাচ করে ফেলেছে ‘আনন্দ প্লাস’।
‘বস টু’ কি সত্যি জিতের মস্তিষ্ক প্রসূত? থাইল্যান্ডে ছবির শ্যুট করতে যাওয়ার আগে প্রশ্নটি শুনেই মিষ্টি হেসে জিৎ বললেন, ‘‘ঠিক সময়ে বলব। এখনই কিছু বলা যাবে না।’’ কিন্তু প্রতিবেদকের চাপাচাপিতে তিনি মুখ খুললেন। বললেন, ‘‘এটা টিম ওয়ার্ক। সকলে মিলে বসে ‘বস টু’-এর গল্পটা ম্যাচিউর করা হয়েছে। ‘বস’-এর সিকুয়েল করার কথা ভাবছিলাম। ভাবতে-ভাবতেই স্টোরি লাইনটা মাথার মধ্যে খেলে গেল। সেটাই নারচার করা হয়েছে।’’
তা-পেনসিল নিয়ে গল্পটা হয়তো জিৎ লেখেননি কিন্তু আইডিয়াটা যে তাঁর সেটা আর অজানা থাকল না।
অভিনেতা জিৎ, প্রযোজক জিৎ আরও একধাপ উঠলেন। অভিনেতা-প্রযোজকের পাশাপাশি এবার তিনি গল্পকার জিৎও। ‘বস টু’ বাংলা ছবিতে প্রথম কমার্শিয়াল সিকুয়েল হতে চলেছে। আর সেটার ফিতে কাটলেন জিৎ। এবার কি তা হলে আশা করা যায় বাংলা কমার্শিয়াল ছবি ‘রিমেক’ তকমা থেকে বেরতে পারবে? জিতের দেখানো পথে কি হাঁটতে শুরু করবে টলিউড?