অগ্রাধিকার প্রকল্পগুলো হলো- পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্প, সোনাদিয়া গভীর সমুদ্র বন্দর, পদ্মা রেল সেতু সংযোগ প্রকল্প, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার ও দোহাজারী থেকে গুমধুম পর্যন্ত রেললাইন নির্মাণ, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুকেন্দ্র স্থাপন প্রকল্প, রামপাল মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্ট, মাতারবাড়ী আল্ট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার প্রজেক্ট, ঢাকা মাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প (মেট্রোরেল), এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ ও পায়রা গভীর সমুদ্র বন্দর।
অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকার অগ্রাধিকার ভিত্তিতে এই প্রকল্পের অর্থায়ন অব্যাহত রাখবে এবং এসব প্রকল্প বাস্তবায়নকে ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে।
তিনি বলেন, নিয়মিত বৈঠকের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো ১০টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের অধীনে বড় এডিপিতে বরাদ্দের প্রকল্প বাস্তবায়নে নিরীক্ষণ করা হয়েছে।
পাশাপাশি, ২০ টি বৃহত্তর সহায়তাপ্রাপ্ত প্রকল্পে তহবিল ছাড় প্রক্রিয়া সহজতর করার লক্ষ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে সমন্বয় সাধনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে অর্থমন্ত্রী জানান।
তিনি সংসদকে জানান, সরকার ধীর গতির প্রকল্পগুলি চিহ্নিত করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে এবং এগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞ সেবা প্রদানের লক্ষ্যে পরামর্শক নিয়োগের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা প্রকল্প পরিচালকদের একটি পুল গঠনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি এবং তাদের দক্ষতা উন্নত প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে।’