আজ শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। একনজরে দেখে নেওয়া যাক ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
আজকের ঘটনাবলি:
১১৮৭ – সালাদিন জেরুজালেম অভিযান শুরু করেন।
১৬২০ – তুরস্কের কাছে যুদ্ধে পরাজিত হয় পোল্যান্ড।
১৮৩৩ – নিউইয়র্কে ডেইলি সান পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়।
১৮৩৩ – চার্লস ডারউইন ঘোড়ায় চড়ে বুয়েনস এয়ারস যাত্রা করেন।
১৮৩৯ – নেদারল্যান্ডসের আমস্টারডাম থেকে হার্লেম পর্যন্ত রেলপথ খুলে দেওয়া হয়।
১৮৪৬ – ইয়োহান গেইল নেপচুন গ্রহ আবিষ্কার করেন।
১৮৭০ – ইতালির সেনাবাহিনী ফ্রান্সের কাছ থেকে রোম দখল করে।
১৯৩২ – সৌদী আরব প্রতিষ্ঠিত হয় এবং আব্দুল আযিয বিন সৌদ দেশটির বাদশাহ হিসাবে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন ।
১৯৪৯ – সোভিয়েত ইউনিয়ন সর্বপ্রথম পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটায়।
১৯৬৫ – ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধ বিরতি ঘটে।
১৯৯১ – আর্মেনিয়া সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
আজকে যাদের জন্ম হয়:
১৪৮৬ – আর্থার, তিনি ছিলেন ইংল্যান্ডের রাজা সপ্তম হেনরির পুত্র।
১৭৯১ – কার্ল থিওডোর কোর্নার, তিনি ছিলেন জার্মান সৈনিক, লেখক ও কবি।
১৮১৯ – হিপলয়টে ফিযেয়াউ, তিনি ছিলেন ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক।
১৮৪৭ – আনন্দমোহন বসু, তিনি ছিলেন বাঙালি রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবক।
১৮৬১ – রবার্ট বশ, তিনি ছিলেন জার্মান প্রকৌশলী, ব্যবসায়ী ও রবার্ট বশ জিএমবিএইচ এর প্রতিষ্ঠিত।
১৮৮০ – জন বয়েড অর্, ১ম ব্যারন বয়েড-অর্, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী স্কটিশ জীববিজ্ঞানী, চিকিৎসক ও শিক্ষক।
১৯০১ – জারস্লাভ সেইফেরট, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চেক কবি ও সাংবাদিক।
১৯০৭ – অজিত কুমার দত্ত, তিনি ছিলেন বাঙালি সাহিত্যিক এবং অধ্যাপক।
১৯১৫ – ক্লিফোর্ড গ্লেনউড শাল, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী আমেরিকান পদার্থবিদ।
১৯৪৩ – তনুজা, তিনি ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।
১৯৫৬ – পাওলো রসি, তিনি ইতালীয় ফুটবলার।
১৯৬৯ – প্যাট্রিক ফিওরি, তিনি ফরাসি গায়ক ও গীতিকার।
১৯৭৮ – এন্থনি মাকিয়ে, তিনি আমেরিকান অভিনেতা।
১৯৯৬ – লি হাই, তিনি দক্ষিণ কোরিয়ান গায়ক।
আজকে যাদের মৃত্যু হয়:
১২৪১ – স্নোরি স্টুরলুসন, তিনি ছিলেন আইসল্যান্ডীয় ইতিহাসবিদ, কবি ও রাজনীতিবিদ।
১২৪৬ – মিখাইল, তিনি ছিলেন কিয়েভের শাসক।
১৮৩০ – এলিজাবেথ কোর্টরাইট মনরো, তিনি ছিলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৫ম রাষ্ট্রপতি জেমস মনরোর সহধর্মণী ও প্রথম দুমেয়াদ ফার্স্ট লেডির মর্যাদা লাভ করেন।
১৯২৯ – রিচার্ড অ্যাডল্ফ যসিগমণ্ডয়, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রিয়ান জার্মান রসায়নবিদ।
১৯৪৩ – এলিনর গ্লিন, তিনি ছিলেন ইংরেজ লেখক, চিত্রনাট্যকার ও প্রযোজক।
১৯৭০ – বউরভিল, তিনি ছিলেন ফরাসি অভিনেতা ও গায়ক।
১৯৭৩ – পাবলো নেরুদা, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী চিলির কবি ও কূটনীতিক।
১৮৮২ – ফ্রিডরিখ ভোয়েলার, তিনি ছিলেন জার্মান রসায়নবিদ।
১৯১০ – প্রমথনাথ মিত্র, তিনি ছিলেন বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী।
১৯৩৯ – সিগমুন্ড ফ্রয়েড, তিনি ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন অস্ট্রিয় মনোবিজ্ঞানী।
১৯৮৭ – বব ফসসে, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেতা, নৃত্যশিল্পী, কোরিওগ্রাফার ও পরিচালক।
১৯৯৪ – মেডেলিন রেনাউড, তিনি ছিলেন ফরাসি অভিনেত্রী।
১৯৭৩ – পাবলো নেরুদা, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী চিলিয়ান কবি ও রাজনীতিবিদ।
১৯৮৯ – আবু হেনা মোস্তফা কামাল, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের একজন বরেণ্য শিক্ষাবিদ, কবি এবং লেখক।
২০০৩ – জবায়ের আল-রিমি, তিনি ছিলেন সৌদি আরবের সন্ত্রাসী।
২০১৩ – পল কুন, তিনি ছিলেন জার্মান গায়ক ও পিয়ানোবাদক।