ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘এ বছর মোট ৫৫ হাজার ৩৩০ জন পরীক্ষার্থী উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করেছিল।
উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের ফল থেকে দেখা যায়, ঢাকা শিক্ষা বোর্ডে নতুন করে এক হাজার ৬৭৯ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ২০৫ জন। আর নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭০ জন। এ নিয়ে বোর্ডে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ালো ৪৯ হাজার ৭৫১ জনে।
ঢাকা শিক্ষা বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, মোট ৫৫ হাজার ৩৩০ শিক্ষার্থী আবেদন করেছিল। এর মধ্যে ৬৭৯ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর আগে ৪ মে ফল প্রকাশের দিন জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৪৯ হাজার ৪৮১ জন।
মাদ্রাসা বোর্ডে মোট ২৬৭ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন, বিভিন্ন গ্রেডে জিপিএ বেড়েছে ৯৬ জনের, ফেল থেকে পাস করেছে ১২০ জন।
সিলেট বোর্ডে ২৩৪ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছে ৩৪ জন। নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০৫ জন। বাকীদের বিভিন্ন গ্রেডে ফল পরিবর্তন হয়েছে।
বরিশাল শিক্ষাবোর্ডে মোট ১৬৫ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এরমধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ২৩ জন, নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১ জন। বাকিদের বিভিন্ন গ্রেডে ফল পরিবর্তন হয়েছে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে মোট ৫৭৫ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে ফেল থেকে পাস করেছে ১৪৩ জন, নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪৬ জন। বাকিদের বিভিন্ন গ্রেডে জিপিএ পরিবর্তন হয়েছে।