লালশাক নিয়মিত খেলে দৃষ্টিশক্তি ভালো থাকে এবং অন্ধত্ব ও রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করা যায়। এর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
লালশাক রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ায়। ফলে যাদের রক্তস্বল্পতা রয়েছে তারা নিয়মিত লালশাক খেলে রক্তস্বল্পতা পূরণ হয়। লালশাক ভিটামিন ‘এ’-তে ভরপুর।
লালশাকের ক্যালরির পরিমাণ কম থাকায় ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও লালশাক যথেষ্ট উপকারী। এটি মস্তিষ্ক ও হৃৎপিণ্ডকে শক্তিশালী করে। দাঁতের মাড়ি ফোলা প্রতিরোধ করে। শিশুদের অপুষ্টি দূর করে। শরীরে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম জমে গিয়ে যেসব অসুখ হয়, তা প্রতিরোধ হয়। এ ছাড়া এটি শরীরের ওজন হ্রাস করে। এর মধ্যে রয়েছে আরও প্রচুর স্বাস্থ্য গুণও!
লাল শাকের বিটা-ক্যারোটিন হার্টস্ট্রোকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি হ্রাস করে। আঁশ জাতীয় অংশ খাবার পরিপাকে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। ভিটামিন ‘সি’-এর অভাবজনিত স্কার্ভি রোগ প্রতিরোধ করে লালশাক।