বাংলাদেশের ছবিতে বরাবরই অপরাধ হওয়ার পর স্পটে দেখা মেলে পুলিশকে। কিন্তু প্রচলিত এই ধারণাকে পাল্টে দিতেই একদল চৌকস পুলিশের গল্প নিয়ে তৈরি হয়েছে সিনেমা ‘ঢাকা অ্যাটাক’। আজ ৫ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭.১৫টায় রাজধানীর বসুন্ধরা স্টার সিনেপ্লেক্স হল ৩ ও ৪ এ একযোগে ২টি প্রিমিয়াম শো হল ‘ঢাকা অ্যাটাক’ সিনেমার। আর আগামীকাল ৬ অক্টোবর শুক্রবার দেশজুড়ে মুক্তি পাচ্ছে আলোচিত এই ছবিটি। আপাতত ১২৫টি হলে মুক্তি চূড়ান্ত হয়েছে।
এই প্রিমিয়াম শোতে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, এমপি, তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি, এসবি প্রধান জাবেদ পাটোরয়ারী, ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়াসহ অন্যান্য কলাকুশলীবৃন্দ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও তথ্যমন্ত্রী তাঁদের বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশ পুলিশ অনেক কষ্ট করে। তাদের কর্মকান্ড নিয়েই এই ছবি। তাঁরা দুজনেই এই ছবির সাফল্য কামনা করেন।
ডিএমপি কমিশনার ছবিটি তৈরিতে যাঁরা সহযোগিতা করেছেন তাঁদের সকলকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এই ছবিটি ভালো সাড়া পেলে ভবিষ্যতে এই ধরনের ছবি আরো তৈরি হবে।
ছবিটির নির্মাতা দীপংকর দিপন জানান, ঢাকার প্রায় সবগুলো সিনেমা হলেই ছবিটি চলবে। এখন পর্যন্ত রাজধানীতে কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিনেমা হল বাদ যায়নি।
এরই মধ্যে দর্শকের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে আরেফিন শুভ ও মাহিয়া মাহি অভিনীত ছবি ‘ঢাকা অ্যাটাক’। প্রথম থেকেই প্রচারে নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন নির্মাতা।
চলচ্চিত্রটির মূল ভাবনা ও কাহিনী ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের এডিসি সানী সানোয়ারের।
বাংলাদেশের প্রথম পুলিশ অ্যাকশন থ্রিলারধর্মী ছবিতে মূল চরিত্রে আরিফিন শুভ ও মাহিয়া মাহি ছাড়াও অভিনয় করেছেন নায়ক আলমগীর, হাসান ইমাম, এবিএম মুসা এবং কাজি নওশাবা আহমেদ।
আর সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনা করেছে ঢাকা পুলিশ পরিবার কল্যাণ সমিতি লি. ,স্প্ল্যাশ মাল্টিমিডিয়া এবং থ্রি–হুইলারস লি.।