বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড বেসামরিক বিমান চলাচল সংক্রান্ত একটি কনফিডেন্সিয়াল সমঝোতা স্মারক (সিএমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এর আওতায় বাংলাদেশের ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার ও ক্রু’রা থাইল্যান্ডে কাজ করার অনুমতি পাবেন।
বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (সিএএবি) এবং থাইল্যান্ডের সিভিল এভিয়েশন অথরিটি (সিএএটি) গত ২৫ আগস্ট ব্যাংককে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। আজ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়।
সিএএবি–এর (পরিচালন ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর এম. মোস্তাফিজুর রহমান এবং সিএএটি–এর মহাপরিচালক ড. চুলা সুকমানোপ বৈঠকে নিজ নিজ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
সমঝোতা স্মারক অনুসারে, সিএএটি বাংলাদেশের ফ্লাইট ক্রু, ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার, এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার এবং এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলারদের লাইসেন্সকে থাইল্যান্ডে কাজ করার জন্য স্বীকৃতি দিবে।
বৈঠককালে, উভয়দেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে আরও সাতটি এয়ার ফ্রিকোয়েন্সি নিয়মিত করেন।
এখন থেকে, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের বিমান সংস্থাগুলো দু’দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ ২৮টি ফ্লাইট পরিচালনা করতে পারবে।