গতকাল অধ্যাপক আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিং-এ তিনি এই সহযোগিতা কামনা করেন।
সমাবর্তনকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, সমাবর্তন দিবস শিক্ষার্থীদের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিবসটির জন্য শিক্ষার্থীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করেন।
সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তারা একাডেমিক সার্টিফিকেট ও পদক গ্রহণ করে থাকেন। অথচ স্বাধীনতা পূর্ব ও উত্তরকালে দীর্ঘদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠান বন্ধ ছিল।
বর্তমানে আবার বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সংস্কৃতি চালু হয়েছে। এই সংস্কৃতি ভবিষ্যতেও অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে উপাচার্য জানান, সমাবর্তন অনুষ্ঠানের সকল প্রস্তুুতি ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। অনুষ্ঠানের সার্বিক নিরাপত্তাও নিশ্চিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৫০তম সমাবর্তনে ১৭ হাজার ৮শ’ ৭৫জন গ্র্যাজুয়েট অংশগ্রহণ করবেন। অনুষ্ঠানে ৮০জন কৃতী শিক্ষক ও শিক্ষার্থীকে ৯৪টি স্বর্ণপদক, ৬১জনকে পিএইচডি এবং ৪৩জনকে এমফিল ডিগ্রি প্রদান করা হবে।