এই চিঠি দেয়ার মাধ্যমে ব্রেক্সিট বলে পরিচিতি পাওয়া ব্রিটেনের ইইউ ত্যাগের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু হল।
ব্রাসেলসে ব্রিটেনের দূত স্যার টিম ব্যারো ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্কের কাছে বুধবার এই চিঠি হস্তান্তর করেন। সমকালীন ব্রিটিশ ইতিহাসের এক যুগ সন্ধিক্ষণ হিসেবে দেখা হচ্ছে দিনটিকে।
যারা ব্রেক্সিটের সমর্থক, বা যারা এর বিরোধিতা করেছিলেন, উভয়পক্ষই এখন স্বীকার করেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এত বড় চ্যালেঞ্জ আর এত বেশি অনিশ্চয়তার মুখে আর পড়েনি ব্রিটেন।
যখন গণভোটে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়ার পক্ষে রায় দিলেন ব্রিটেনের জনগণ, তা যেন ভূমিকম্প ঘটিয়ে দিয়েছিল ইউরোপের ভূ–রাজনীতিতে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের সংবিধানের ৫০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী আজ ব্রাসেলসে চিঠি পাঠিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিচ্ছেদ প্রক্রিয়ারই সূচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে।
যখন ব্রাসেলসে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড টাস্কের হাতে তুলে দেয়া হয় তাঁর এই চিঠি, প্রায় একই সময়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে প্রধানমন্ত্রী টেরেসা মে ঘোষণা দেন, এখান থেকে আর পেছন ফেরার কোন সুযোগ নেই।