প্রথমে মলদোভাতে চালানো হয় নাশকতা। তারপর বুলগেরিয়ায় বিষক্রিয়ায় হত্যা করা হয় এক অস্ত্র ব্যবসায়ীকে। এরপর মন্টিনিগ্রোতে ব্যর্থ অভ্যুত্থান। এছাড়া গত বছর বৃটেনে সাবেক এক পক্ষত্যাগী রাশিয়ান গুপ্তচরকে নার্ভ এজেন্ট গ্যাস প্রয়োগ করে হত্যার চেষ্টা করা হয়। উপরের প্রায় প্রত্যেকটি ঘটনায় রাশিয়ার গুপ্তচর সংস্থার ছাপ দেখতে পেয়েছে পশ্চিমা গোয়েন্দা সংস্থাগুলো। কিন্তু কর্তৃপক্ষ প্রথম দিকে ভেবেছিলেন এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা।
কিন্তু পশ্চিমা নিরাপত্তা কর্মকর্তারা এখন এই অনুসিদ্ধান্তে এসেছেন যে, এই কার্যক্রমগুলো একই সূত্রে গাঁথা। নাশকতামূলক কর্মকান্ড পরিচালনার মাধ্যমে ইউরোপকে অস্থিতিশীল করার সমন্বিত চলমান প্রচেষ্টা। আর এই অভিযানগুলো পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে রাশিয়ার গুপ্তচর বাহিনীর একটি এলিট ইউনিট, যারা নাশকতা, গুপ্তহত্যা ও অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকান্ড পরিচালনায় বিশেষভাবে দক্ষ।