ডিএমপি নিউজ: আজকের দিনটি কাল হয়ে যায় অতীত। তাই প্রতিটি দিনই এক একটি ইতিহাস। আজ ১৮ নভেম্বর, বুধবার এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের আজকের এই দিনে কি কি ঘটেছিল, কে কে জন্ম নিয়েছিলেন ও মৃত্যু বরণ করেছিলেন।
এক নজরে ইতিহাসের পাতায় ১৮ নভেম্বর ঘটনাবলি:
১৪৭৭- উইলিয়াম ক্যাক্সটনের প্রথম মুদ্রিত বই প্রকাশ করে।
১৮৫৭- বাংলাদেশের চট্টগ্রামে ৩৪ দেশীয় পদাতিক বাহিনীর সিপাহি দল বিদ্রোহের মাধ্যমে ইংরেজদের বিরুদ্ধে স্বাধীনতা আন্দোলন শুরু হয়।
১৯৪৮- ভারতের পাটনার কাছে গঙ্গায় নৌকাডুবিতে ৫০০ যাত্রীর সলিল সমাধি।
১৯৫৬- মরোক্কো স্বাধীনতা অর্জন করে।
১৯৬৬- সালের এই দিনে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সালে উদ্বোধন করা হয়।
আজকে যাদের জন্ম হয়:
১৮৯৮- প্রাচ্যবিদ্যা বিশারদ বিশ্বভারতীর তৃতীয় উপাচার্য প্রবোধচন্দ্র বাগচী।
১৯১০- ঊনিশ শতকের প্রথমদিকের বাঙালি ব্রিটিশবিরোধী বিপ্লবী এবং ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা বটুকেশ্বর দত্ত।
১৯৩৬- বাংলাদেশি লেখক, কবি, নাট্যকার, অনুবাদক ও অধ্যাপক জিয়া হায়দার। তার পুরো নাম শেখ ফয়সাল আব্দুর রউফ মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন হায়দার। তিনি নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এবং বাংলাদেশ ইনিস্টিটিউট অব থিয়েটার আর্টস (বিটা)-এর প্রতিষ্ঠাতা। সাহিত্যে অবদানের জন্য তিনি ১৯৭৭ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার এবং ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রদত্ত সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মান একুশে পদক-এ ভূষিত হন।
১৯৭২- ভারতীয় গায়ক, সুরকার, গীতিকার, সুর প্রযোজক, চিত্রপরিচালক মানবহিতৈষী জুবিন গর্গ।
আজকে যাদের মৃত্যু হয়:
১৯৬৯- ভাগবতরত্ন,বাঙালি সাহিত্যিক ও গবেষক বিমানবিহারী মজুমদার।
১৯৭৮- ডি.জি.নামে পরিচিত বাংলা সিনেমা জগতের অন্যতম পথিকৃৎ ধীরেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়।
১৯৮১- চিত্রশিল্পী আনোয়ারুল হক। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান সরকারি আর্ট ইন্সটিটিউট (বর্তমানে চারুকলা ইন্সিটিটিউট) গড়ে তোলার পেছনে তার ভূমিকা রয়েছে। প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকেই উক্ত প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং শিক্ষক হিসেবে সুনাম অর্জন করেন। ১৯৪৫ সালে সর্বভারতীয় শিল্পকলা প্রতিযোগিতায় ‘জল রঙ চিত্রে’ শ্রেষ্ঠ শিল্পীর সম্মান লাভ করেন।
১৯৮২- বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ ও সমাজবিজ্ঞানী এ কে নাজমুল করিম।
২০০৬- বাঙালি মৃত্তিকা বিজ্ঞানী সুশীলকুমার মুখোপাধ্যায়।
তথ্য সূত্র: অনলাইন।