রাস্তায় লোকজন তাকে দেখে অবাক হয়, মজাও পায়।অনেকেই আবার স্মার্ট ফোন বের করে ছবি তোলেন কেউ ভিডিও করেন, কেউ আবার সেলফি তুলতে চান। ব্যপারটি ড্রাগন কিম রীতিমত উপভোগ করেন।
ট্রাম্পের দেশে তিনি যখন বেড়াতে গিয়েছিলেন, অনেকেই ভেবেছিল তিনি সত্যিকারের কিম জং উন। উত্তর কোরিয়ার নেতা ভেবে অনেকে সেসময় তাকে গালিও দিয়েছিল। কেউ তেড়ে এসেছিল ঘুষি মারতে চেয়েছিল তার মুখে। এমনকি ‘মার্কিন মুলুকে কিম কি করছেন‘ কিংবা তার উচিত ‘যথাশীঘ্র যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে চলে যাওয়া‘ এমন হুঁশিয়ারিও হজম করতে হয়েছে।
বিবিসি সূত্রে জানা যায়, এক সময় সামরিক বাহিনীতে কাজ করতেন, সে সময় সবাই বলত তাকে দেখতে কিম জং উনের মত। তখন থেকেই কিম জং উনের মত সাজ পোশাক করতে শুরু করেন। বদলে ফেলেন নিজের চুলের ছাটটিও। এখন এটিই তার পেশা।