ওই কর্মকর্তা বাসস’কে বলেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতরের (এলজিইডি) এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার বিভাগও সম্পৃক্ত থাকবে। সরকারি অর্থায়নে ২০২২ সালের জুনের মধ্যে এর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে দেশের বড় বড় শহরগুলোর ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ কমবে বলে আশা করছে সরকার।
এই প্রকল্পে রয়েছে মাস্টার প্লান প্রণয়ন, প্রায় ৫৬০ কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কার, প্রায় ৯১৫ মিটার সেতু ও কালভাট নির্মাণ। এ সঙ্গে রয়েছে ড্রেন নির্মাণ ও সংস্কার। প্রকল্পটি ৭ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনার রক্ষ্যমাত্রার আওতাভুক্ত।
দেশের মোট ৪৯২ উপজেলার মধ্যে ইতোমধ্যে ৩০৯টি উপজেলা শহর পৌরসভায় উন্নীত হয়েছে। এ পৌরসভাগুলোতে ১২৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ২০১১’র জানুয়ারি থেকে ২০১৮’র জুন পর্যন্ত দ্য ইম্পর্টেন্ট আরবান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (ফাস্ট ফেজ) বাস্তবায়ন শেষ হয়েছে। এছাড়া এসব উপজেলায় ৩৪৬৫ দশমিক ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে জানুয়ারি ২০১৮ থেকে ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত সেকেন্ড ফেজ বাস্তবায়নাধীন রয়েছে।
এলজিইডি’র অপর একজন কর্মকর্তা বলেন, পৌরসভাবিহীন প্রত্যেক উপজেলা প্রস্তাবিত খসড়া এই প্রকল্পে মাস্টার প্লান প্রণয়নে ৪৮ লাখ এবং অবকাঠামো উন্নয়নে ৬ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা পাবে।