বলিউডের শাহেনশা অমিতাভ বচ্চন নিউরোমাসকুলার ডিজিজ ‘মেসথেনিয়া গ্রাভিস’এ আক্রান্ত হয়েছিলেন। এই রোগে সাধারণত চোখ ও মুখের মাসলগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শরীর এতটাই দুর্বল হয়ে পারে যে কথা বলারও শক্তি থাকে না। অমিতাভ এখন পুরোপুরি ভাবে সুস্থ।
বিখ্যাত মডেল এবং বলিউড অভিনেত্রী লিসা রে ২০০৯ সালে ক্যানসারে আক্রান্ত হন। ‘মাল্টিপল মিলোমা’ নামের ওই ক্যানসারে বোনম্যারো (অস্থিমজ্জা) ক্ষতিগ্রস্ত হয়। লিসা এখনও চিকিৎসার মধ্যেই রয়েছেন। এখন ক্যানসার মুক্ত হলেও, পুরোপুরি সুস্থ নন।
বলিউডের বাঙালি পরিচালক অনুরাগ বসু ক্যানসার আক্রান্ত হয়েছিলেন। ‘গ্যাংস্টার’ ও ‘লাইফ ইন আ মেট্রো’র সময় ব্লাড ক্যানসার ধরা পড়ে অনুরাগের। ট্রিটমেন্টের পর এখন পুরোপুরি সুস্থ তিনি।
মোট আট বার কাঁধে অস্ত্রোপচার করিয়েছেন বলিউডের বাদশা শাহরুখ খান। তিনি যে অবসাদে ভুগছিলেন, সে কথা নিজেই সোশ্যাল সাইটে জানিয়েছিলেন শাহরুখ। যদিও সব বাধা পেরিয়ে এখন সুস্থ ভাবে কাজ করছেন কিং খান।
‘ট্রাইজেমিনাল নিউরালজিয়া’র রোগীরা আত্মহত্যাপ্রবণ হয়ে পড়েন সালমান খান। ‘আপ কি আদালত’ অনুষ্ঠানে গিয়ে নিজেই এ কথা জানিয়েছিলেন বলিউডের ভাইজান। অত্যধিক ওজন তোলা এবং অ্যাকশন দৃশ্য করায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে অভিনেতার।
ভারতের সেরা পপ স্টারদের মধ্যে অন্যতম সেরা ইয়ো ইয়ো হানি সিংহ। অবস্থা এতটাই খারাপ হয়েছিল যে গান বাজনা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলেন তিনি। দীর্ঘ চিকিৎসা করে কাজে ফিরেছেন শিল্পী।