রাষ্ট্রপতি স্থানীয় সময় ২টা ২০ মিনিটের দিকে জাদুঘরে পৌঁছেন। সেখানে তিনি এক ঘন্টা অবস্থান করেন এবং আস্তানা হল, স্বাধীন কাজাখস্তান হল, গোল্ড হল, প্রাচীন ও মধ্যযুগের ইতিহাস হল, ঐতিহাসিক হল, নৃকুলবিজ্ঞান হল ও আধুনিক কলাবিদ্যার হলসমূহ পরিদর্শন করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপতি হামিদ সেখানে পৌঁছালে আস্তানার জাদুঘর কর্তৃপক্ষ তাঁকে অভ্যর্থনা জানান।পরে রাষ্ট্রপতি কাজাখস্তান জাতীয় জাদুঘরের পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন। তিনি জাদুঘরের ব্যবস্থাপনার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন, যেখানে কাজাখস্তানের জাতীয় কৃষ্টি ও সংস্কৃতিকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। আব্দুল হামিদ বাংলাদেশ ও কাজাখস্তানের বন্ধুত্ব দীর্ঘস্থায়ী হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
জাদুঘর পরিদর্শনের সময় রাষ্ট্রপতি সংশ্লিষ্ট সচিব রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ছিলেন।পরে রাষ্ট্রপতি হামিদ কাজাখস্তানের রাজধানী আস্তানার সৌন্দর্য্য উপভোগের জন্য ‘বেতেরেক ওয়াচ টাওয়ার’ও পরিদর্শন করেন। বেতেরেক আস্তানার একটি স্মৃতিস্তম্ভ ও পর্যবেক্ষণ টাওয়ার। যা দেশি-বিদেশী পর্যটকদের জন্য একটি আকর্ষণীয় ও জনপ্রিয় স্থান। এটি নগরীর প্রতীকস্বরুপ, পরে ১৯৯৭ সালে ওই নগরী দেশের রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাষ্ট্রপতি গত ৯ সেপ্টেম্বর কাজাখস্তানে পৌঁছেন এবং আগামীকাল অপরাহ্নে তাঁর দেশে ফেরার কথা।