সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, ২০১৮ সালের মধ্যে চট্টগ্রামকে পরিবেশবান্ধব, দৃষ্টিনন্দন, বাসোপযোগী নগরী হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, গ্রিন সিটি ও ক্লিন সিটির ভিশন সফল করতে পারবো নগরবাসী এগিয়ে এলে। আমার আহ্বানে সাড়া দিয়েছে জিপিএইচ ইস্পাত। আমাদের চূড়ান্ত অনুমোদন নিয়েছে। ১ কোটি ৮০ লাখ টাকা ব্যয় করবে তারা।
তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, নগরের অন্য করপোরেট হাউস নগরীর সৌন্দর্যবর্ধনে এগিয়ে আসবে। ইতিমধ্যে অনেক করপোরেট প্রতিষ্ঠান আগ্রহ প্রকাশ করেছে। পাঁচ-ছয়টি অ্যাড ফার্ম টেন্ডারের মাধ্যমে বিউটিফিকেশনের কাজ করবে। বিমানবন্দর সড়কের তিনটি সেতুকে বিউটিফিকেশনের লক্ষ্যে তিন কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগর ভবনের সম্মেলন কক্ষে শাহ আমানত বিমানবন্দর সড়কের সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে চসিক ও জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের চুক্তি সই অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
পতেঙ্গা থানাধীন ১৫ নম্বর ঘাট থেকে বোট ক্লাব পর্যন্ত ২ দশমিক ৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ও ১০ ফুট প্রশস্থ মিডআইল্যান্ড বিউটিফিকেশনের লক্ষ্যে এ চুক্তি হয়েছে। এ কাজে সহযোগিতা করছে আর্কিটেকচারাল ডিজাইনিং প্রতিষ্ঠান পিটুপি ৩৬০। চসিকের পক্ষে মেয়র ও জিপিএইচের পক্ষে ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চুক্তিতে সই করেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন জিপিএইচের মিডিয়া অ্যাডভাইজার, কবি-নাট্যজন অভীক ওসমান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন জিপিএইচের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামশুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দিন প্রমুখ।