এদিন ম্যাচের চার মিনিটেই অ্যালেক্সিস সানচেজের গোলে এগিয়ে যায় আর্সেনাল। সানচেজের চিপ ডিফেন্ডার দাভিদ লুইস হেডে বিপদমুক্ত করতে ব্যর্থ হলে ফিরতি বল বুক দিয়ে নামিয়ে ডি-বক্সে ঢুকে বাঁ-পায়ের টোকায় গোলরক্ষককে পরাস্ত করেন চিলির স্ট্রাইকার। বিরতিতে ১-০ এগিয়েই মাঠ ছাড়ে আর্সেনাল।
দ্বিতীয়ার্ধের ৬৮ মিনিটেই চেলসিকে বড় ধাক্কা দেন ভিক্টর মোজেজ। দু’টি হলুদ কার্ডের সৌজন্যে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন তিনি। ১০ জনের চেলসি তাও হাল ছাড়েনি। ৭৬ মিনিটে দলকে সমতায় ফেরান দিয়েগো কস্তা। উইলিয়ানের পাসে দুর্দান্ত ভলিতে বল জালে পাঠান স্প্যানিশ ফরোয়ার্ড। কিন্তু এর তিন মিনিট পরেই জয়সূচক গোলটা করে ফেলেন অ্যারন র্যামসে।
অলিভার জিরুডের ক্রসে হেডে বল জালে পাঠান ওয়েলসের মিডফিল্ডার। ওয়েঙ্গারকে নিয়ে এই মওসুমে সমালোচনা হয়নি।
আর্সেনালকে বছরের পর বছর সাফল্য দেওয়া মানুষটাকে ছেঁটে ফেলার জন্যই ক্লাব উঠে পড়ে লেগেছিল। এবার সম্ভবত পরিস্থিতিটা বদলাবে। ওয়েঙ্গারেই আস্থা রাখবে আর্সেনাল।