আজ আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস। সেইসাথে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষীদের চলতি বছর জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশগ্রহণের ৩০ বছর পূর্তি হল। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী ১৯৮৮ সাল থেকে অংশ নেওয়া শুরু করে।
আজকের দিনে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীর কার্যক্রমে অংশগ্রহণকারী সকল পুরুষ–নারীকে শান্তি রক্ষার লক্ষ্যে সর্বোৎকৃষ্ট পেশাদারী মনোভাব বজায়, কর্তব্যপরায়ণতা, নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে তাঁদের আত্মত্যাগের ঘটনাকে গভীর কৃতজ্ঞতা ও যথোচিত সম্মানপূর্বক স্মরণ করা হয়।
বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশও যথাযোগ্য মর্যাদায় এ দিবস পালন করছে । এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী প্রদান করেন।
পৃথক বাণীতে তাঁরা উল্লেখ করেন, ১৯৮৮ সাল থেকে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিয়ে অদ্যাবধি বাংলাদেশী শান্তিরক্ষী সদস্যরা সর্বোচ্চ পেশাদারি মনোভাব, আনুগত্য ও সাহসিকতার পরিচয় দিয়ে চলেছেন। তাদের অনন্য অবদানের জন্য আন্তর্জাতিক পরিম–লে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল হয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৪৮ সালে সংঘটিত আরব–ইসরাইলী যুদ্ধকালীন যুদ্ধবিরতী পর্যবেক্ষণে গঠিত জাতিসংঘ ট্রুস সুপারভিশন অর্গ্যানাইজেশন (আন্টসো) দিনকে উপজীব্য করে ২৯ মে তারিখটি স্থির করা হয়। উল্লেখ্য, জাতিসংঘ ট্রুস সুপারভিশন অর্গ্যানাইজেশন (আন্টসো)-ই হচ্ছে প্রথম জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী।