এর আগে গত সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংক এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, আসন্ন ঈদ-উল-ফিতর উপলক্ষে আগামী ৮ জুন থেকে ২২ জুন পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ছাড়া) বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে নতুন নোট বিনিময় করা হবে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, একই ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না। তবে নোট উত্তোলনকালে কেউ ইচ্ছা করলে কাউন্টার থেকে পরিমাণ নির্বিশেষে যেকোনও মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা নিতে পারবেন।
যে সব শাখায় পাওয়া যাবে নতুন টাকা
ন্যাশনাল ব্যাংকের ঢাকার যাত্রাবাড়ী শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোডের শাখা, অগ্রণী ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, দি সিটি ব্যাংকের মিরপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কাওরান বাজার শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা, উত্তরা ব্যাংকের চকবাজার শাখা, সোনালী ব্যাংকের রমনা কর্পোরেট শাখা, ঢাকা ব্যাংকের উত্তরা শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, রূপালী ব্যাংকের মহাখালী শাখা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের মোহাম্মদপুর শাখা, জনতা ব্যাংকের রাজারবাগ শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের মালিবাগ শাখা, ওয়ান ব্যাংকের বাসাবো শাখা, ইসলামী ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের এসএমই অ্যান্ড এগ্রিকালচার শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের বনানী শাখা এবং ব্যাংক এশিয়ার ধানমণ্ডি শাখা।
এদিকে, আগামী রবিবার থেকে ১০০ ও ৫০০ টাকা মূল্যমানের নতুন নোট বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল অফিস ও পর্যায়ক্রমে অন্যান্য কার্যালয় থেকে নতুন এ নোট পাওয়া যাবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই নতুন নোটে বিদ্যমান কাগজের পরিবর্তে উন্নতমানের প্রলেপ দেওয়া দীর্ঘস্থায়ী ১০০ শতাংশ কটন কাগজে ছাপানো হয়েছে।