ডিএমপি নিউজঃ নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ ২০১৯ কার্যক্রমে ঢাকা মহানগরের ৭ লক্ষাধিক নাগরিকের তথ্য সংগৃহিত হয়েছে। তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহে সংগৃহিত ফরমের সংখ্যা ৪,৩৫,০৮৩টি, CIMS সফটওয়ারে এন্ট্রিকৃত ফরমের সংখ্যা ৩,৭৩,৭৭৬টি ও মোট এন্ট্রিকৃত লোকের সংখ্যা ৭,৩৫,৬২৫ জন। বর্তমান জুন ২০১৯ পর্যন্ত ৬৯,৯৮,২৭৩ নাগরিকের তথ্য CIMS সফটওয়ারে সংরক্ষিত হয়েছে। উল্লেখ্য, ঢাকা মহানগরে গত ১৫ জুন ২০১৯ হতে ৩০ জুন ২০১৯ তারিখ পর্যন্ত নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ ২০১৯ এর কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ ২০১৯ এ অধিক নাগরিক তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ, গণসচেতনতা সৃষ্টিসহ নানাবিধ সৃজনশীল কাজের জন্য প্রথম হয়েছে উত্তরা বিভাগ। দ্বিতীয় হয়েছে লালবাগ বিভাগ ও তৃতীয় হয়েছে গুলশান বিভাগ। এছাড়াও নাগরিক তথ্য সংগ্রহে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় ডিএমপি’র মিরপুর, মতিঝিল, রমনা, ওয়ারী ও তেজগাঁও বিভাগকে পুরস্কৃত করা হয়।
থানা পর্যায়ে নাগরিক তথ্য সংগ্রহে প্রতিটি বিভাগ হতে একটি থানাকে সেরা হিসেবে পুরস্কৃত করেন ডিএমপি কমিশনার। রমনা বিভাগের হাজারীবাগ থানা, লালবাগ বিভাগের কামরাঙ্গীরচর থানা, মতিঝিল বিভাগের খিলগাঁও থানা, ওয়ারী বিভাগের কদমতলী থানা, তেজগাঁও বিভাগের শেরেবাংলা নগর থানা, মিরপুর বিভাগের মিরপুর থানা, গুলশান বিভাগের বনানী থানা ও উত্তরা বিভাগের উত্তরা পশ্চিম থানা।
এছাড়াও থানা এলাকায় বিট পর্যায়ে বিট অফিসারদের কাজের মূল্যায়ন করে নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ উপলক্ষে আট বিভাগের আট থানা হতে আটজন বিট অফিসারকে পুরস্কৃত করা হয়। পুরস্কারপ্রাপ্ত বিট অফিসাররা হলো- এসআই রেজাউল করিম হাজারীবাগ থানা, রমনা বিভাগ, এসআই আবু তালেব কোতয়ালী থানা, লালবাগ বিভাগ, এসআই রফিকুল ইসলাম খিলগাঁও থানা, মতিঝিল বিভাগ, এসআই প্রদীপ কুমার কদমতলী থানা, ওয়ারী বিভাগ, এসআই তোফাজ্জল হোসেন শেরেবাংলা নগর থানা, তেজগাঁও বিভাগ, এসআই বজলার রহমান মিরপুর থানা, মিরপুর বিভাগ, এসআই মেহেদী হাসান ক্যান্টনমেন্ট থানা, গুলশান বিভাগ ও এসআই আমিনুল ইসলাম উত্তরা পশ্চিম থানা, উত্তরা বিভাগ।
আজ (১১ জুলাই) বেলা ১২টায় ডিএমপি হেডকোয়ার্টার্সে মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সময় নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহে সেরা ক্রাইম বিভাগ, থানা ও বিট অফিসারদের পুরস্কৃত করেন ডিএমপি কমিশনার মোঃ আছাদুজ্জামান মিয়া বিপিএম (বার), পিপিএম।