সারাদেশে নৌ-যানের সংখ্যা নির্ধারনের জন্য নৌশুমারির করা হচ্ছে। এ জন্য ‘ন্যাশনাল শিপস এন্ড মেকানাইজড বোট ডাটাবেইজ ম্যানেজমেন্ট এন্ড ক্যাপাসিটি বিল্ডিং’ প্রকল্প গ্রহণ করেছে নৌ-মন্ত্রণালয়।
বুধবার নৌ-মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের উন্নয়ন, আর্থিক ও প্রশাসনিক সংক্রান্ত বৈঠকে এ তথ্য জানানো হয়। নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান বৈঠকে সভাপতিত্বে বৈঠকে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নৌ-সচিব মোঃ আবদুস সামাদ এবং নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কমডোর সৈয়দ আরিফুল ইসলামসহ অধিদপ্তর ও মন্ত্রণালয়ের উধ্বর্তণ কর্মকর্তাগণ।
বৈঠকে জানানো হয়, নৌযানের গতি নিয়ন্ত্রণ ও দুর্ঘটনা হ্রাস করতে নৌযানে রিভার্সিবল গিয়ার (পিছনের দিকে যাওয়ার) সংযোজনের কার্যক্রম অব্যাহত এবং এ বিষয়ে মালিকদের উদ্বুদ্ধ করতে সভায় গুরুত্বারোপ করা হয়। সভায় জানানো হয় যে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২১৮টি নৌযানে রিভার্সিবল গিয়ার সংযোজন করা হয়েছে।
সভায় আরো জানানো হয় যে, দুর্ঘটনা হ্রাসে স্পীডবোট নিবন্ধন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। আরিচা-নগরকান্দায় ১৮টি এবং পটুয়াখালীতে আটটি স্পীডবোটের নিবন্ধন সম্পন্ন হয়েছে। মাওয়া-কাওড়াকান্দি এলাকায় ২৭৬টি স্পীডবোটের নিবন্ধনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।