মঙ্গলগ্রহকে নিয়ে বিজ্ঞানী থেকে সাধারাণ মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই, আদৌ সেখানে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল বা আছে কিনা, চলছে বছরের পর বছর গবেষণা।
সেই গবেষণাকে এবার নাড়িয়ে দিলেন ২০ বছরের এক রাশিয়ান তরুণ নাম বোরিস্কা মিপ্রিয়ানোভিচ৷ রাশিয়ার এই তরুণ দাবি করে জানিয়েছেন, পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করার আগে সে মঙ্গলগ্রহের বাসিন্দা ছিল৷
বোরিস্কার দাবি করেন, সে আগে মঙ্গলের বাসিন্দা ছিল৷ পৃথিবীতে তার পুনর্জন্ম হয়েছে৷ অতীতে পরমাণু অস্ত্রের লড়াইয়ে বিদ্ধস্ত হয়ে যায় মঙ্গল৷ শুধু তাই নয়, মঙ্গলের বাসিন্দাদের উচ্চতা ৭ ফুট৷ মাটির নীচেই বাস তাদের৷ মানুষের মতো অক্সিজেন নয়, কার্বন ডাই অক্সাইডেই শ্বাস-প্রশ্বাস পর্ব চলে তাদের৷ বোরিস্কার মতে, ৩৫ বছরের পর মঙ্গলের বাসিন্দাদের বয়স নাকি আর বাড়েনা, আর তারা প্রযুক্তির দিক থেকেও খুবই উন্নত৷ এভাবেই লালগ্রহের বিভিন্ন কথা বলেছে রাশিয়ার এই তরুণ৷ স্কুলের ছাত্র বোরিস্কা আরও জানায়, প্রাচীন মিশরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল মঙ্গলবাসীদের৷ তখন পাইলট হিসেবে সে একবার পৃথিবীতে এসেছিল৷
এই স্কুল ছাত্রের কথা অনেকে মনগড়া মনে করলেও, বোরিস্কার বাবা-মা-র কথা শুনে কিন্তু হাঁ হয়ে যেতেই হয়৷ জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই বোরিস্কার কথা শুরু, ভিনগ্রহীদের বিষয়ে কথা বার্তা থেকে শুরু করে লিখতে-পড়তে-আঁকতেও শিখে যায় সে৷ যা তার বাবা-মা’র পাশাপাশি অবাক করে দেয় চিকিৎসকদেরও৷
তবে বোরিস্কা আরও চাঞ্চল্যকর কথা জানায় যে, বিশ্বে নাটকীয় পরিবর্তন আসবে যখন মিশরের গিজায় গ্রেট মনুমেন্ট স্ফিংক্সের তালা খোলা হবে৷ আর সেই তালা খোলার কৌশল লুকিয়ে রয়েছে স্ফিংক্সের কানের নিচেই৷