প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রিয়নবী হযরত মোহাম্মদের (সা.) অনুপম শিক্ষার অনুসরণের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন।
তিনি বলেন,‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, মহানবী (সা.)-এর সুমহান আদর্শ অনুসরণের মধ্যেই প্রতিটি জনগোষ্ঠীর অফুরন্ত কল্যাণ ও সমৃদ্ধি নিহিত রয়েছে। আজকের অশান্ত ও দ্বন্দ্ব-সংঘাতময় বিশ্বে প্রিয়নবী (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি, কল্যাণ ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রী পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আজ এক বাণীতে এ কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদের (সা.) আগমন ও ওফাতের পবিত্র স্মৃতিবিজড়িত ১২ রবিউল আউয়াল উপলক্ষে মুসলিম উম্মাহর প্রত্যেক সদস্য এবং দেশবাসীকে জানান আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ। মহান আল্লাহ ‘আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদকে (সা.) এ পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন, ‘রাহমাতুল্লিল আ’লামিন’ তথা সারা জাহানের জন্য রহমত হিসেবে।’
পৃথিবীতে মানবতার মুক্তিদাতা ও ত্রাণকর্তা হিসেবে তিনি আবির্ভূত হয়েছিলেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, মহানবী (সা.) অন্ধকার যুগের সকল আঁধার দূর করে সত্যের আলো জ্বালিয়েছেন। বিশ্ব ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, ন্যায় ও সমতাভিত্তিক সমাজ গঠন এবং মানব কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত করে বিশ্বে শান্তির সুবাতাস বইয়ে দিয়েছিলেন। প্রধানমন্ত্রী পবিত্র এই দিনে দেশ, জাতি এবং মুসলিম উন্মাহসহ বিশ্ববাসীর শান্তি ও কল্যাণ কামনা করেন।