শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আনিসুল হক।
শনিবার বিকেল সোয়া ৫টার দিকে বনানী কবরস্থানে তার তার মা ও ছোট ছেলে শারাফের পাশে তাকে সমাহিত করা হয়।
দাফন শেষে দোয়া পড়ান সেনা কেন্দ্রীয় মসজিদের খতিব মাহমাদুল হক। জানাজায় সর্বস্তরের মানুষের ঢল নামে। মন্ত্রী, এমপিসহ রাজনৈতিক, ব্যবসায়িক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের ব্যক্তিবর্গ ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ এতে অংশ নেন।
এর আগে বিকেল ৪টা ১৯ মিনিটে বনানীর আর্মি স্টেডিয়ামে মরহুমের জানাজা সম্পন্ন হয়। শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মেয়রের মরদেহ বহনকারী বিমানটি সিলেটে এমএজি ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায়।
এরপর দুপুর ১টার দিকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছায় ফ্লাইটটি। পরে সেখান থেকে দুপুর ১টা ২০ মিনিটের দিকে মরদেহ বনানীতে তার নিজ বাসায় নেয়া হয়।
চার মাস আগে যুক্তরাজ্যে যাওয়ার পর হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন ৬৫ বছর বয়সী আনিসুল হক, ধরা পড়ে ‘সেরিব্রাল ভাস্কুলাইটিস’য়ে আক্রান্ত তিনি।
এরপর অধিকাংশ সময় তিনি হাসপাতালে আইসিইউতে ছিলেন। বৃহস্পতিবার তার মৃত্যু ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা।