সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মোবাইলে হুন্ডি প্রতিরোধে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের করাকড়িসহ নানা উদ্যোগের কারণে ইতিবাচক ধারায় ফিরেছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। এছাড়া জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় এবং ডলারের বিপরীতে বেশি টাকা পাওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন প্রবাসীরা।
জুনেও বরাবরের মতোই বেসরকারি ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে। ব্যাংকটির মাধ্যমে রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে ২৭ কোটি ৪ লাখ মার্কিন ডলার। এছাড়া অগ্রণী ব্যাংকের মাধ্যমে ১৩ কোটি ৫৩ লাখ ডলার, সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে ১০ কোটি ১৫ লাখ ডলার এবং জনতার মাধ্যমে ৮ কোটি ১৮ ডলার রেমিট্যান্স আহরিত হয়েছে।
বিশেষায়িত দুটি ব্যাংকের মাধ্যমে এক কোটি ২৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স। এছাড়া বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১০১ কোটি ৮৪ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১ কোটি ১৯ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে।