আপনাকে কি প্রায়ই বিমানে যাত্রা করতে হয়? মাঝে মাঝেই অসন্তুষ্ট হয়ে পড়েন? তা হলে এই বিষয়গুলো আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন।
বিমানে অক্সিজেন মাস্ক মাত্র ১৫ মিনিটের জন্য সক্রিয় থাকে। কিন্তু তা কখনই অন্য কারও সঙ্গে শেয়ার করা উচিত নয়। কারণ বিমান কম উচ্চতায় নামিয়ে আনতে এই ১৫ মিনিট সময় যথেষ্ট।
বিমানের আলো কমিয়ে রাখা হয় যাতে যাত্রীরা নাইট ভিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেন।
অবতরণের সময় ঘর্ষণ হলে আমরা মনে করি পাইলট অনভিজ্ঞ। অনেক সময় আবহাওয়া খারাপ থাকলে এ ভাবে অবতরণ করানো হয়। যাতে জলস্তর ভেঙে অবতরণ করানো যায়।
হাইজ্যাক হলে অনেক সময় বিমানের ডানা উপর দিকে করে অবতরণ করানো হয়। এয়ারলাইন্সের কাছে সিগন্যাল পাঠানোর জন্য এটা করেন পাইলটরা।
বিমানের ডানার কাছের আসন সবচেয়ে সুবিধাজনক। পিছনের সিটে ঝাঁকুনি বেশি হয়।
সব সময় শক্তজুতো পরার চেষ্টা করুন। হঠাত্ এমার্জেন্সি ইভাকুয়েশনের প্রয়োজন হলে এই জুতো আপনাকে সাহায্য করবে।
বিমানের খাবার সব সময়ই বিস্বাদ এবং তাতে এয়ারলাইন্সের কোনও দোষ নেই। মাটি থেকে অনেক উঁচুতে উঠলে আমাদের স্বাদকোরক কাজ করে না। তাই সব খাবারই বিস্বাদ লাগে।
ফ্লাইটে সব সময় আরামদায়ক পোশাক পরুন। আরামদায়ক পোশাক আপনাকে ঘুমোতে সাহায্য করবে।