চিকিৎসা বিষয়ক জার্নাল দ্য ল্যানসেট–এর প্রতিবেদন বলা হচ্ছে, কোনও কোনও দেশ উচ্চ কর আরোপ, সিগারেটের প্যাকেটে সতর্কবার্তা এবং প্রচার কাজের মাধ্যমে সিগারেটে আসক্তি কিছুটা কমিয়ে আনতে পেরেছে।
তবে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া এবং ফিলিপাইন্সে ১৯৯০ সাল থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত এক্ষেত্রে কোনও ইতিবাচক পরিবর্তন দেখা যায়নি।
নারী ধূমপায়ীদের সংখ্যাও কম নয়। ২০১৫ সালের প্রতিবেদন অনুসারে প্রতি ২০ জনের মধ্যে একজন নারী সিগারেটে আসক্ত।
সিনিয়র গবেষক ডক্টর ইমানুয়েলা গাকিডোও বলেছেন ” বিশ্বে প্রতি চারজনে একজন ধূমপান করছে। অকালে মৃত্যুর প্রধান একটি কারণ ধূমপান। সেইসাথে প্রতিবন্ধীত্বেরও কারণ এটি“।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, বহু দশক ধরে তামাক নিয়ন্ত্রণ নীতি চালানোর পরও ধূমপায়ীদের সংখ্যা আশংকাজনক হারে বেড়েই চলেছে।
গবেষকরা বলছেন, উন্নয়নশীল দেশগুলোতে যেহেতু সিগারেট বা তামাক কোম্পানিগুলো যেহেতু নতুন নতুন বাজার খুঁজে বের করছে, সে কারণে নৈতিক প্রচার বাড়ানো দরকার।