মঙ্গল গ্রহে যে মাটি রয়েছে, সেই মাটিতে দুটি পোকার জন্ম হয়েছে। আর এই গবেষণায় মঙ্গলে মানুষের বসবাসের সম্ভাবনা বেড়ে গেল কয়েক গুণ। এমনটাই দাবি গবেষকদের। বায়োলজিস্ট ডক্টর ওয়েগার ওয়েমেলিঙ্ক দুটি কীট আবিষ্কার করেছেন হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ থেকে আনা মাটিতে।
জানা গিয়েছে, এই হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের মাটির সঙ্গে মঙ্গলের মাটির অনেক মিল রয়েছে। এই মাটি তিনি সংগ্রহ করেছিলেন নাসা থেকে। এই কীটের জন্ম থেকে মঙ্গলে প্রাণী জগতের বসবাস যে সম্ভব সেটা আরও একবার প্রমাণিত হল ।
গবেষকদের দাবি, ২০৩০ সালের মধ্যে মানুষ থাকতে শুরু করবে মঙ্গল গ্রহে। এই আবিষ্কারে রীতিমত হতবাক খোদ ওয়েগার ওয়েমেলিঙ্ক।
নাসা হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের এক আগ্নেয়গিরি থেকে যে মাটি সংগ্রহ করেছিল, সেই রকম মাটিই পাওয়া যায় মঙ্গলে। ডক্টর ওয়েমেলিঙ্কের এই আবিষ্কার নেচার টুডে নামের একটি ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিজেদের উৎপাদন করা খাবারে মঙ্গলে বেঁচে থাকতেই পারে মানুষ।