ডিম ও চিজের রোলঃ
এটি খেলে আপনার ওজন বাড়বে না বরং সারাদিন আপনি থাকবেন কর্মক্ষম। রোলে অন্যান্য সবজি, টমেটো ইত্যাদি দিতে পারেন। শাকসবজিতে প্রচুর ভিটামিন থাকে। আপনার শিশুরা শাকসবজি খেতে না চাইলে তাকে এই রোল খেতে দিতে পারেন।
দইঃ
সকালের নাস্তায় দই আদর্শ খাবার। এতে রয়েছে উচ্চমূল্যের প্রোটিন। দইয়ে ল্যাকটিক অ্যাসিড থাকে, যা কোলন ক্যানসার, ত্বকের ক্যানসার, কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। দইয়ে রয়েছে প্রচুর ক্যালসিয়াম, রিভোফ্লোবিন, ভিটামিন বি৬, বি৫, বি১২। টক দই রক্ত পরিশোধনে সহায়তা করে।
টোস্ট এবং জেলিঃ
টোস্টে জেলি কিংবা বাটার মিশিয়ে সকালের নাস্তায় খেতে পারেন। এটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। সকাল বেলা এই খাবারটি আপনাকে সুস্থ রাখবে। দুই টেবিল চামচ আমন্ড বাটার, পিনাট বাটার আপনার খাবারে ৮ গ্রাম প্রোটিন বাড়িয়ে দিবে। কারণ বাটারে প্রচুর প্রোটিন রয়েছে। পিনাট বাটার চিনি মুক্ত কিনুন।
এক বাটি সিরিয়াল ও দুধঃ
সকালে এক বাটি সিরিয়াল ও দুধ মিশিয়ে খান। সিরিয়ালে ও দুধে প্রচুর প্রোটিন থাকে। যদি ডায়েট করতে চান তাহলে সকালের নাস্তায় ওটস খেতে পারেন দুধ দিয়ে মিশিয়ে। শস্য জাতীয় খাবারের আঁশ মস্তিষ্কে গ্লুকোজ সঞ্চালন করে। শস্যে থাকে ভিটামিন বি, যা নার্ভস সিস্টেমকে ভাল রাখে।
যাদের উচ্চরক্তচাপ আছে তারা টকদই খেতে পারে। টকদই শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। তবে মাঝে মাঝে মিষ্টি দইও খেতে পারেন। তবে মিষ্টি দইয়ে চিনির পরিমাণ বেশি থাকলে আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। খবর বাংলাদেশ জার্নাল।