অ্যামাজনের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে বলা হয়, “আমরা ত্রুটি সমাধান করেছি এবং ‘আক্রান্ত হয়ে থাকতে পারেন’ এমন গ্রাহকদের বিষয়টি জানিয়েছি।”
মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনবিসি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রাহকের তথ্য ফাঁস হলেও তাদের পাসওয়ার্ড পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছে অ্যামাজন। এমনটাও ধারণা করা হচ্ছে যে, শুধু নাম এবং ই-মেইল ফাঁস হলেও এর সুযোগ নিয়ে গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট রিসেটের চেষ্টা করা হতে পারে বা ‘ফিশিং অ্যাটাকের’ জন্য তাদের ই-মেইল লক্ষ্য করা হতে পারে।
ত্রুটির কারণ কী এবং কত জন গ্রাহক আক্রান্ত হয়েছেন সে বিষয়ে কোনও জবাব দেয়নি অ্যামাজন। অ্যামাজন ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য ব্যবস্থা এতে আক্রান্ত হয়নি বলে সিএনবিসিকে জানিয়েছেন অ্যামাজনের এক কর্মকর্তা। শুধু তাই নয়, ফাঁস হয়ে যাওয়া তথ্য কোথায় দেখা যাচ্ছিল তা এখনও জানা যায়নি। তবে এভাবে গ্রাহকদের তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়াতে রীতিমত আতঙ্ক ছড়িয়েছে।