বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একটি অনন্য উদ্যোগ। এর মাধ্যমে সরকারি প্রতিষ্ঠানসমুহের বার্ষিক কর্মসম্পাদন কার্যক্রম গতিশীল হয়েছে। কর্মসম্পাদনের হার এবং স্বচ্ছতা বেড়েছে। মন্ত্রী আরও বলেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় বার্ষিক কর্মসম্পাদনে সবসময়ই এগিয়ে ছিল। আগামী অর্থবছরেও সে সাফল্য অব্যাহত থাকবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ সংস্থাপ্রধানদের মধ্যে ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরের এপিএ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সচিব প্রকৌ. মো আনোয়ার হোসেনের সঙ্গে এপিএ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান ড. নঈম চৌধুরী, পরমাণু শক্তি কমিশনের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হক, বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ফারুক আহমেদ, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরের মহাপরিচালক স্বপন কুমার রায়, ব্যান্সডকের মহাপরিচালক জেসমীন আক্তার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটারের মহাপরিচালক আবুল বাশার মো. জহুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ সমুদ্র গবেষণা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাস এবং ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব বায়োটেকনোলজির মহাপরিচালক ড. মোঃ সলিমুল্লাহ।
অনুষ্ঠানে সচিব প্রকৌ. মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, বার্ষিক কর্মসম্পাদনে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের সাফল্য ধরে রাখতে হবে। এ সময় তিনি সংস্থাপ্রধানদের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির শতভাগ বাস্তবায়নে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, বিগত বছরগুলোতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নের হার ছিল প্রায় শতভাগ।