গত শুক্রবারও আদালতে যুক্তি দেখাচ্ছিলেন রিচার্ড। ২০১৫ সালে তার স্ত্রী কনি খুন হন। রিচার্ডের দাবি, এক অপরিচিতি অনুপ্রবেশকারী এসে তার স্ত্রীকে গুলি করে পালিয়ে যায়। কিন্তু কনির হাতে থাকা ফিটবিট অর্থাৎ স্মার্ট ব্যান্ডটি বলছে ভিন্ন কথা।
কনি স্মার্ট ব্যান্ড পরতেন হাতে। খুনের সময় এই স্মার্ট ব্যান্ড যে তথ্য রেকর্ড করে রেখেছে তাতে করে স্বামী জবানবন্দি মিথ্যা প্রমাণিত হতে চলেছে। পুলিশ এখন উল্টো স্বামীর দিকেই খুনীর অভিযোগ তুলছে।
হত্যার দিন কনির ফেসবুক ব্যবহার বা চলাফেরার সব রেকর্ডও রয়েছে ফিটনেস ট্র্যাকার ফিটবিটে। এখন এটাকেই খুনি ধরার সবচেয়ে বড় সূত্র হিসাবে ব্যবহার করছে পুলিশ।