স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার জন্য গণভোটের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বৃহস্পতিবার বার্সেলোনার সুপ্রিম কোর্টের কাছে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছে শত শত মানুষ।
আগামী মাসের ১ তারিখে সেখানে গণভোট অনুষ্ঠানের কথা ছিল। কিন্তু আদালত তাতে স্থগিতাদেশ দিলে নির্ধারিত সময়ে গণভোট আইনি বাধার মুখে পড়ে যায়। পুলিশ গণভোট অনুষ্ঠানের আয়োজনের অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে।
স্বাধীনতার পক্ষের বিক্ষোভ-কারীরা ওইদিন সুপ্রিম কোর্টের সামনে জড়ো হয়ে তাদের প্রতিবাদ জানায়। স্পেন সরকার অক্টোবরের ১ তারিখে গণভোটকে বাতিল ঘোষণা করলে এ নিয়ে বিক্ষোভকারীরা ক্ষোভে ফেটে উঠে। তারা এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে থাকে। একদিন আগে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৪ জন আঞ্চলিক কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ ছাড়া গণভোট অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে ১ কোটি ব্যালট পেপার।
কাতালোনিয়ার বিক্ষোভকারীরা ওইদিন ‘একনায়কত্বের অবসান হোক’, ‘আমরা ভোট চাই’ সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড নিয়ে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে। তারা জানান, যত বাধাই আসুক তারা গণভোটের পক্ষেই আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। এসময় তারা শ্লোগান দেন, এ সড়ক আমাদের। আমরা আমাদের দাবি আদায় থেকে কখনোই পিছু হটবো না। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রয়েছে কাতালোনিয়ার কনিষ্ঠ অর্থ মন্ত্রী জোসেফ মারিয়া জোভ। দুইজনকে ওইদিন রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকিদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে গণভোট আয়োজনের অভিযোগ আনা হচ্ছে। পুলিশ এদিন বিভিন্ন প্রিন্টিং প্রেস, সংবাদপত্র অফিস এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানেও অভিযান চালায়।
বুধবার কাতালোনিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্লেস পুইগডেমোন্ট বলেন, সরকার ‘কার্যত জরুরি অবস্থা’ সেখানে জারি করেছে। সেই সঙ্গে স্পেন সরকার ওই অঞ্চলের ‘সর্বগ্রাসী এবং অগণতান্ত্রিক’ কর্মকাণ্ডের নিন্দা করছে। এরপরেই দেশটির প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয় একইভাবে তার নিন্দা প্রকাশ করে বলেন, গণভোটের দাবি পুরোপুরি অগণতান্ত্রিক। তিনি আন্দোলনকারী নেতাদের তাদের এই পথ থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানান। এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, কাতালোনিয়ার ৪০ শতাংশ মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে। আর বেশিরভাগ লোকই চাচ্ছে সেখানে যেন পূর্বনির্ধারিত দিনে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়।
বার্সেলোনায় আদালতের সামনে স্বাধীনতাকামীদের বিক্ষোভ স্পেনের স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল কাতালোনিয়ার স্বাধীনতার জন্য গণভোটের পক্ষে সমর্থন জানিয়ে বৃহস্পতিবার বার্সেলোনার সুপ্রিম কোর্টের কাছে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ করেছে শত শত মানুষ। আগামী মাসের ১ তারিখে সেখানে গণভোট অনুষ্ঠানের কথা ছিল। কিন্তু আদালত তাতে স্থগিতাদেশ দিলে নির্ধারিত সময়ে গণভোট আইনি বাধার মুখে পড়ে যায়। পুলিশ গণভোট অনুষ্ঠানের আয়োজনের অভিযোগে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে।
স্বাধীনতার পক্ষের বিক্ষোভ-কারীরা ওইদিন সুপ্রিম কোর্টের সামনে জড়ো হয়ে তাদের প্রতিবাদ জানায়। স্পেন সরকার অক্টোবরের ১ তারিখে গণভোটকে বাতিল ঘোষণা করলে এ নিয়ে বিক্ষোভকারীরা ক্ষোভে ফেটে উঠে। তারা এর বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে থাকে। একদিন আগে নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযানে ১৪ জন আঞ্চলিক কর্মকর্তাকে গ্রেফতার করা হয়। এ ছাড়া গণভোট অনুষ্ঠানের জন্য বিভিন্ন জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়। এর মধ্যে রয়েছে ১ কোটি ব্যালট পেপার। কাতালোনিয়ার বিক্ষোভকারীরা ওইদিন ‘একনায়কত্বের অবসান হোক’, ‘আমরা ভোট চাই’ সংক্রান্ত বিভিন্ন ধরনের প্লাকার্ড নিয়ে তাদের ক্ষোভ প্রকাশ করে।
তারা জানান, যত বাধাই আসুক তারা গণভোটের পক্ষেই আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। এসময় তারা শ্লোগান দেন, এ সড়ক আমাদের। আমরা আমাদের দাবি আদায় থেকে কখনোই পিছু হটবো না। গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে রয়েছে কাতালোনিয়ার কনিষ্ঠ অর্থ মন্ত্রী জোসেফ মারিয়া জোভ। দুইজনকে ওইদিন রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকিদের বিরুদ্ধে অবৈধভাবে গণভোট আয়োজনের অভিযোগ আনা হচ্ছে। পুলিশ এদিন বিভিন্ন প্রিন্টিং প্রেস, সংবাদপত্র অফিস এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানেও অভিযান চালায়।
বুধবার কাতালোনিয়ার প্রেসিডেন্ট কার্লেস পুইগডেমোন্ট বলেন, সরকার ‘কার্যত জরুরি অবস্থা’ সেখানে জারি করেছে। সেই সঙ্গে স্পেন সরকার ওই অঞ্চলের ‘সর্বগ্রাসী এবং অগণতান্ত্রিক’ কর্মকাণ্ডের নিন্দা করছে। এরপরেই দেশটির প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাজয় একইভাবে তার নিন্দা প্রকাশ করে বলেন, গণভোটের দাবি পুরোপুরি অগণতান্ত্রিক। তিনি আন্দোলনকারী নেতাদের তাদের এই পথ থেকে ফিরে আসার আহ্বান জানান। এক সমীক্ষায় বলা হয়েছে, কাতালোনিয়ার ৪০ শতাংশ মানুষের স্বাধীনতার পক্ষে। আর বেশিরভাগ লোকই চাচ্ছে সেখানে যেন পূর্বনির্ধারিত দিনে গণভোট অনুষ্ঠিত হয়।