নিজেদের মাঠ স্ট্যামফোর্ড ব্রিজে আজারবাইজানের ক্লাবটির মুখোমুখি হয় চেলসি। এই ম্যাচেই শুরু থেকেই কারাবাগের ওপর আক্রমণ শানাতে থাকে চেলসির ফুটবলাররা। আন্তোনিও কন্তের শিষ্যদের আক্রমণের তোড়ে ভেসে যাওয়ার অবস্থা কারাবাগের।
খেলার শুরুতেই গোলের সূচনা করেন স্প্যানিশ স্ট্রাইকার পেদ্রো রদ্রিগেজ। ৫ মিনিটে উইলিয়ানের কাছ থেকে পাস পেয়ে ডান পায়ের শটে কারাবাগের জালে বল জড়ান পেদ্রো। খেলার ৩০ মিনিটে গোলের ব্যবধান দিগুণ করেন ডেভিড জাপাকস্তা। পুরো ম্যাচে এই গোলটিই সবচেয়ে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে। কারণ চেলসি গোলরক্ষক থিবাত কুর্তোসের কাছ থেকে বল পেয়ে ডান পাশ ধরে এগিয়ে আসেন জাপাকস্তা। এরপর অনেক দুর থেকে লম্বা শট নেন তিনি। সেটিই গিয়ে জড়িয়ে যায় কারাবাগের জালে।
খেলার ৫৫ মিনিটে তৃতীয় গোল করেন সিজার আজপিলিকুয়েতা। সেস ফ্যাব্রেগাসের ক্রস থেকে দারুণ এক হেডে গোলটি করেন তিনি। ৭১ মিনিটে ব্যবধান চারগুণ করেন তিমো বাকায়োকো। এর ৫ মিনিট পর (৭৬ মিনিট) আবারও গোল। এবার চেলসির হয়ে গোলদাতা মিচি বাতসুয়াই। ৮২ মিনিটে আত্মঘাতি গোল করে চেলসির ব্যবধান ৬-০ গোল করেন মাকসিম মেদভেদেভ।