প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভায় সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করতেই নতুন এই কৃষি নীতি অনুমোদন করা হয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার সাথে সাথে কৃষকের প্রযুক্তিগত সেবা দেয়ার মাধ্যমে পুষ্টিসমৃদ্ধ লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করাই এর লক্ষ্য।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ নীতির মূল লক্ষ্য হচ্ছে সব শ্রেণির কৃষক ও উদ্যোক্তাদের চাহিদার ভিত্তিতে প্রযুক্তি ও তথ্য সেবা প্রদানের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঘাত সহনশীল, পরিবেশবান্ধব, নিরাপদ, টেকসই ও পুষ্টিসমৃদ্ধ লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করা।’
কৃষি সংশ্লিষ্ট সবার সাথে সমন্বয় এবং সহযোগিতার মাধ্যমে এ নীতিটি বাস্তবায়ন করা গেলে চাহিদা অনুযায়ী সম্প্রসারণ সেবা দেয়ার মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নকে আরও ত্বরান্বিত করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে প্রথম কৃষি নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল ১৯৯৬ সালে।
‘জাতীয় কৃষি সম্প্রসারণ নীতি ২০২০ এর খসড়া অনুমোদন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভায় সাপ্তাহিক বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করতেই নতুন এই কৃষি নীতি অনুমোদন করা হয়েছে।
জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার সাথে সাথে কৃষকের প্রযুক্তিগত সেবা দেয়ার মাধ্যমে পুষ্টিসমৃদ্ধ লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করাই এর লক্ষ্য।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, ‘এ নীতির মূল লক্ষ্য হচ্ছে সব শ্রেণির কৃষক ও উদ্যোক্তাদের চাহিদার ভিত্তিতে প্রযুক্তি ও তথ্য সেবা প্রদানের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঘাত সহনশীল, পরিবেশবান্ধব, নিরাপদ, টেকসই ও পুষ্টিসমৃদ্ধ লাভজনক ফসল উৎপাদন নিশ্চিত করা।’
কৃষি সংশ্লিষ্ট সবার সাথে সমন্বয় এবং সহযোগিতার মাধ্যমে এ নীতিটি বাস্তবায়ন করা গেলে চাহিদা অনুযায়ী সম্প্রসারণ সেবা দেয়ার মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নকে আরও ত্বরান্বিত করা সম্ভব হবে বলে জানান তিনি।
তিনি আরও বলেন, দেশে প্রথম কৃষি নীতি গ্রহণ করা হয়েছিল ১৯৯৬ সালে।