যেকোন বিষয়ে জানতে হলে প্রয়োজন জ্ঞান চর্চা। জ্ঞানপিপাসু মানুষ মৃত্যুর আগ পর্যন্ত জ্ঞানার্জনের পেছনে ছোটে৷ যারা নিয়মিত বই পড়ে জ্ঞান অর্জন করে এবং সঠিক জ্ঞানটুকু তাদের বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারে, তাঁরাই পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদের কাতারে জায়গা করে নেয়। নিয়মিত বই পড়ার মাধ্যমে মস্তিষ্কের তথ্য ধারণক্ষমতা ক্রমান্বয়ে বাড়তে থাকে। যার ফলে তারা জীবনের যেকোনো সংকটপূর্ণ পরিস্থিতিতে উপস্থিত বুদ্ধি দ্বারা তা মোকাবিলা করতে পারে।
আসুন জেনে নেই আমাদের অজানা কিছু তথ্যঃ
★ আমিষের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি — শুটকী মাছ।
★ হাড় ও দাতকে মজবুত করে — ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
★ কচুশাক বিশেষভাবে মূল্যবান — লৌহ উপাদানের জন্য।
★ সুষম খাদ্যের উপাদান – ৬ টি।
★ প্রোটিন বেশি থাকে — মসুর ডালে।
★ চা পাতায় থাকে — ভিটামিন বি কমপ্লেক্স।
★ ম্যালিক এসিড — টমেটোতে পাওয়া যায়।
★ ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করে — ভিটামিন কে।
★ ভিটামিন সি হলো — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ তাপে নষ্ট হয় — ভিটামিন সি।
★ গলগল্ড রোগ হয় — আয়োডিনের অভাবে।
★ মানবদেহ গঠনে প্রয়োজন সবচেয়ে বেশি — আমিষের।
★ আয়োডিন বেশি থাকে — সমুদ্রের মাছে।
★ কচু খেলে গলা চুলকায়, কারণ কচুতে আছে — ক্যালসিয়াম অক্সালেট।
★ রাতকানা রোগ হয় — ভিটামিন এ এর অভাবে।
★ মুখে ও জিহবায় ঘা হয় — ভিটামিন বি₂ এর অভাবে।
★ পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন — ভিটামিন বি ও সি।
★ শিশুদের রিকেটাস রোগ হয় — ভিটামিন ডি এর অভাবে।
★ মিষ্টি কুমড়া — ভিটামিন জাতীয় খাদ্য।
★ মিষ্টি আলু — শ্বেতস্বার জাতীয় খাদ্য।
★ শিমের বিচি — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ দুধে থাকে — ল্যাকটিক এসিড।
★ আয়োডিনের অভাবে — গলগন্ড রোগ হয়।
★ লেবুতে বেশি থাকে — ভিটামিন সি।
★ আমলকী, লেবু, পেয়ারা ভিটামিনের উৎস — ভিটামিন সি।
★ সর্বাধিক স্নেহ জাতীয় পদার্থ বিদ্যমান — দুধে।
★ রক্তশূন্যতা দেখা দেয় — আয়রনের অভাবে।
★ দুধের রং সাদা হয় — প্রোটিনের জন্য।
★ ভিটামিন সি এর রাসায়নিক নাম — অ্যাসকরবিক এসিড।
★ প্রোটিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয় — অ্যামাইনো এসিড।
★ কচুশাকে বেশি থাকে — লৌহ।
★ সুষমখাদ্যে শর্করা, আমিষ ও চর্বি জাতীয় খাদ্যের অনুপাত — ৪:১:১।
★ সবুজ তরকারিতে সবচেয়ে বেশি থাকে — খনিজ পদার্থ ও ভিটামিন।
★ সবচেয়ে বেশি পাটাশিয়াম পাওয়া যায় — ডাবে।
★ মাড়ি দিয়ে পুজ ও রক্ত পড়ে — ভিটামিন সি এর অভাবে।
★ মানবদেহের বৃদ্ধির জন্য প্রয়োজন — আমিষ জাতীয় খাদ্য।
★ সূর্য কিরণ হতে পাওয়া যায় — ভিটামিন ডি।
★ ডিমের সাদা অংশে যে প্রোটিন থাকে — অ্যালবুমিন।
★ আমিষের কাজ — দেহে কোষ গঠনে সহয়তা করা।
★ মোটামুটি সম্পূর্ণ বা আদর্শ খাদ্য বলা হয় — দুধকে।
★ কোলেস্টেরল — এক ধরণের অসম্পৃক্ত অ্যালকোহল।
★ হাড় ও দাত তৈরির জন্য প্রয়োজন — ডি ভিটামিন।