লেবু
কাঁচা বা পাকা লেবু ত্বকে না ব্যবহার করা ভাল। কারণ ত্বকে লেবুর রস দিয়ে এরপর যদি আপনি রোদে যান তাহলে ত্বক পুড়ে যায়।
নারিকেল তেল
তৈলাক্ত ত্বকে কোনোভাবেই নারিকেল তেল ব্যবহার করা যাবে না। এই তেলটি খুবই ঘন, তাই ত্বক এটাকে শুষে নিতে পারে না। ফলে তা ত্বকের রোমকূপ আটকে দেয় এবং ব্রণ তৈরি করে। নারিকেল তেল ব্যবহারের বদলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা ভাল।
সাবান
মুখ পরিষ্কার করতে ফেসওয়াশের বদলে সাবান ব্যবহার করেন অনেকে। কিন্তু তা করতে গিয়ে ত্বকের স্বাভাবিক তেলটুকুও ধুয়ে ফেলেন অনেকে। সাবান ত্বককে বেশি শুষ্ক করে দেয়। ফলে ত্বকে জ্বালাপোড়া হয় এমনকি এ থেকে একজিমাও হতে পারে। বিশেষ করে শীতে ত্বক অনেক শুষ্ক থাকে তাই সাবান নয়।
ঘরে তৈরি স্ক্রাব মাস্ক
ঘরে যেমন মেয়োনিজ, ফলমূল এসব দিয়ে অনেকেই স্ক্রাব তৈরি করেন। কিন্তু এসব স্ক্রাব ব্যবহারে ত্বকে ছোট ছোট কাটাছেঁড়া তৈরি হয়।
পুরনো সানস্ক্রিন
হঠাৎ করেই পুরনো এক টিউব সানস্ক্রিন পেলেই ব্যবহার করা যাবে না। কিন্তু সানস্ক্রিন বেশি সময় ধরে পড়ে থাকলে বিশেষ করে গরম ও রোদে রেখে দিলে তা ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। এই সানস্ক্রিন ব্যবহার করলে বরং ত্বক রোদে পুড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে।
বডি লোশন
বডি লোশন, ক্রিম বা বাটার শরীরের ত্বকের জন্যই তৈরি করা হয়। মুখের ত্বক শরীরের ত্বকের তুলনায় পাতলা ও সংবেদনশীল। তাই এসব ভারী প্রসাধনী ব্যবহার করলে ব্রণ দেখা দিতে পারে।
হেয়ার স্প্রে বা বডি স্প্রে
ঘাম নিরোধক বডি স্প্রে এমনকি হেয়ার স্প্রে অনেকে মুখে মেকআপ সেট করতে ব্যবহার করেন। কিন্তু এতে প্রচুর অ্যালকোহল থাকে যা ত্বককে রুক্ষ ও শুষ্ক করে ফেলে।
ওয়াক্স
শরীরের অবাঞ্ছিত লোম অপসারণের জন্য ওয়াক্সিং করেন অনেকেই। আপনি যদি ত্বকের কোনো সমস্যার জন্য ওষুধ খেয়ে থাকেন। তাহলে ওয়াক্সিং করলে ত্বকে ক্ষত তৈরি হতে পারে।