জর্জটাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক জোনাথন ব্রাউন বলেছেন-যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের মানুষ নয়, দেশটির নিরাপত্তার জন্য শুধুই হুমকি হিসেবে দেখা হয়।
সম্প্রতি তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে ‘যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামিক আন্দোলন: ৯/১১ থেকে ট্রাম্প যুগ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর আনাদলু এজেন্সির।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর থেকে মুসলমানদের আর দেশটির নাগরিক হিসেবেও দেখা হয় না বলে মন্তব্য করেন অধ্যাপক ব্রাউন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখা হয়। মনে করা হয়- মুসলমানরা কোনো নাগরিক (যুক্তরাষ্ট্রের) নন, তারা কোনো মানুষ নন, তারা শুধু নিরাপত্তার জন্য হুমিক।
২০০১ সালে সেপ্টেম্বর মাসের ১১ তারিখে নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন ও পেনসিলভেনিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় তিন হাজার মানুষ মারা যায়। সন্ত্রাসী সংগঠন আল কায়েদা বিমান ছিনতাই করে এ হামলা চালায়।
ব্রাউন বলেন, ওই হামলা যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে মুসলমানদের এবং তাদের বিভিন্ন সংগঠনের উপর আক্রমণ করতে সুযোগ তৈরি করে দেয়। এ ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র সরকার যা শুরু করে তা মূলত ইসলামিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্ধ করে দেয়ার সমান।
সম্প্রতি তুরস্কের রাজধানী ইস্তাম্বুলে ‘যুক্তরাষ্ট্রে ইসলামিক আন্দোলন: ৯/১১ থেকে ট্রাম্প যুগ’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর আনাদলু এজেন্সির।
২০০১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের টুইন টাওয়ারে হামলার পর থেকে মুসলমানদের আর দেশটির নাগরিক হিসেবেও দেখা হয় না বলে মন্তব্য করেন অধ্যাপক ব্রাউন।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের অবস্থান নিরাপত্তার জন্য উদ্বেগের বিষয় হিসেবে দেখা হয়। মনে করা হয়- মুসলমানরা কোনো নাগরিক (যুক্তরাষ্ট্রের) নন, তারা কোনো মানুষ নন, তারা শুধু নিরাপত্তার জন্য হুমিক।
২০০১ সালে সেপ্টেম্বর মাসের ১১ তারিখে নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন ও পেনসিলভেনিয়ায় সন্ত্রাসী হামলায় তিন হাজার মানুষ মারা যায়। সন্ত্রাসী সংগঠন আল কায়েদা বিমান ছিনতাই করে এ হামলা চালায়।
ব্রাউন বলেন, ওই হামলা যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে মুসলমানদের এবং তাদের বিভিন্ন সংগঠনের উপর আক্রমণ করতে সুযোগ তৈরি করে দেয়। এ ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্র সরকার যা শুরু করে তা মূলত ইসলামিক সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্ধ করে দেয়ার সমান।