ডিএমপি নিউজ : রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে আসা দলটির উচ্ছৃঙ্খল নেতা-কর্মীরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উপর অতর্কিত হামলা চালায়। দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের উপর এ ন্যাক্কারজনক হামলায় একজন পুলিশ সদস্য নিহত ও বিপুল সংখ্যক পুলিশ সদস্য গুরুতর আহত অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিএনপির হত্যাকান্ডের শিকার হন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেরোরিজম বিভাগের কনস্টেবল আমিরুল।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার গোবিন্দ পাল, অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার রাকিবুল হাসান, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার সালমান ফার্সী, সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার আল মামুন, ইন্সপেক্টর দাউদ হোসেন, ইন্সপেক্টর মোঃ খোরশেদ আলম, ইন্সপেক্টর আঃ কুদ্দুস, এসআই কামরুল হাসান, এএসআই ইব্রাহীম, হাতিরঝিল থানায় কর্মরত এসআই রাকিবুল ও এএসআই সোহেল, পিওএম-উত্তর বিভাগের এসআই (এবি) কাইয়ুম, এএসআই (এবি) সামাদ, ডিএমপির এসআই মাহবুবুর, এসআই আঃ জলিল, সার্জেন্ট আকরামুজ্জামান, এএসআই আজমত, এএসআই হাফিজ, এএসআই রফিক, এএসআই মজিবুর রহমান, এএসআই আলমগীর, এএসআই এরশাদুল, এএসআই সাইফুল, এএসআই এনামুল, এএসআই শাহ জাহান, এএসআই রবিউল, এএসআই আবুল হোসেন, কনস্টেবল আসাদুজ্জামান ও কনস্টেবল আল, ট্রাফিক পশ্চিম বিভাগের কনস্টেবল আবু তাহের, ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের কনস্টেবল সাকিল ও কনস্টেবল তোফাজ্জল, প্ররক্ষা বিভাগের নায়েক আব্দুর রাজ্জাক ও কনস্টেবল কারিমুল, পরিবহন বিভাগের কনস্টেবল মোঃ শাহীন, হাইকোর্ট বিভাগের কনস্টেবল সোহাগ, ডিবি-মিরপুর বিভাগের কনস্টেবল রাজিবুল ইসলাম, প্রটেকশন বিভাগের কনস্টেবল সুমন ও কনস্টেবল কার্তিক, পিওএম উত্তর বিভাগের কনস্টেবল মোতালেব, ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগের কনস্টেবল আমিনুল হক, ট্রাফিক উত্তরা বিভাগের কনস্টেবল সাকিনূর, ডিএমপির কনস্টেবল জাহিদ হাসান, কনস্টেবল মনিরুজ্জামান, কনস্টেবল শাহীন, কনস্টেবল হাবিবুর রহমান, কনস্টেবল আঃ রশিদ, কনস্টেবল শাখাওয়াত, কনস্টেবল আব্দুল হাকিম, কনস্টেবল আবু বকর, কনস্টেবল মনিরুজ্জামন, কনস্টেবল বিল্লাল, কনস্টেবল সাইফুল, কনস্টেবল রফিকুল, কনস্টেবল জাহাঙ্গীর, কনস্টেবল মোজ্জাফর, কনস্টেবল আঃ রব, কনস্টেবল হুমায়ুন, কনস্টেবল খাজা মাঈনউদ্দিন, কনস্টেবল মমিরুল, কনস্টেবল আরিফ, কনস্টেবল বুলবুল, কনস্টেবল আবু বক্কর, কনস্টেবল মোঃ মোস্তাফিজুর, কনস্টেবল রুহুল আমিন, কনস্টেবল আক্তার, কনস্টেবল মেহেদী, কনস্টেবল ফিরোজ, কনস্টেবল তৌহিদ কনস্টেবল লিয়াকত, কনস্টেবল এনামুল, কনস্টেবল কামাল, কনস্টেবল হৃদয়, কনস্টেবল রিপন, কনস্টেবল আল আমিন, কনস্টেবল নবী হোসেন, কনস্টেবল আতিক, কনস্টেবল কাওছার, কনস্টেবল মাহফুজ, কনস্টেবল মোঃ হেলাল উদ্দিন, কনস্টেবল সাজেদ, কনস্টেবল মীর ফয়সাল, কনস্টেবল সাকিনূর, কনস্টেবল শফিউল ইসলাম, কনস্টেবল মেহেদী হাসান, কনস্টেবল মহসিন, কনস্টেবল বাহারুল আলম ও কনস্টেবল কামাল উদ্দিন।
সেন্ট্রাল পুলিশ হাসপাতালের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রায়হান গফুর, এসআই সিদ্দিক, এসআই জমিউদ্দীন, এসআই হাসান আহমেদ, নায়েক মামুন, কনস্টেবল শরিফুল, কনস্টেবল সৈকত, ঝিনাইদহ জেলার ইন্সপেক্টর শরিফুল ইসলাম, পিটিসি টাঙ্গাইলের কনস্টেবল রফিকুল ও জনি, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কনস্টেবল মোঃ আসাদ মিয়া।
সেন্ট্রাল পুলিশ হাসপাতালের আইটি ইঞ্জিঃ মোঃ আসাদুজ্জামান, ওয়ার্ড বয় নয়ন, ওয়ার্ড বয় রিফাত হাসান, ওয়ার্ড বয় আজাদ, ওয়ার্ড বয় মনির, ওয়ার্ড বয় সবুজ ও ডিএমপির রিকুইজেশন গাড়ির ড্রাইভার সাখাওয়াত।
এর আগে দুষ্কৃতিকারীরা রাজারবাগ কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে এবং পুলিশ হাসপাতালের এ্যাম্বুলেন্সসহ মোট ২৬টি গাড়ি আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।