বাড়তি মানসিক চাপ
মানসিক চাপ হৃদেরাগের অন্যতম কারণ। কর্মক্ষেত্রে কিংবা পারিবারিক সমস্যায় নিজের ঘাড়ে সব দায়দায়িত্ব নিলে স্বভাবতই হৃদেরাগের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে।
এ কারণে যে সমস্যাগুলোর সমাধান করা সম্ভব, কেবল সেগুলোরই দায়িত্ব নিতে হবে। অর্থাৎ যতটা সম্ভব মানসিক চাপমুক্ত থাকতে হবে।
ফিট না থাকা
শরীর যদি ফিট না থাকে তাহলে হৃদেরাগের ঝুঁকি বাড়বে। যদি দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হয়, স্থূলতা থাকে কিংবা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা থাকে, তাহলে কয়েকটি কারণ একত্র হয়ে হৃদেরাগের ঝুঁকি অনেকটা বাড়িয়ে তুলবে।
ঘুমের বদ–অভ্যাস
সঠিকভাবে না ঘুমানোর কারণে হৃদেরাগ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সবার আগে দরকার প্রতিদিন সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুম। অন্যথায় তা মানসিক চাপ বাড়িয়ে হৃদেরাগের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
চিনি খাওয়া
মিষ্টি খাবার কিংবা মিষ্টি পানীয় যা-ই হোক না কেন, এগুলোর মাধ্যমে দেহে বাড়তি চিনি প্রবেশ করে। এ চিনি শুধু হৃদেরাগ নয়, আরো বহু সমস্যার জনক।
বাড়তি লবণ
বাড়তি চিনির মতো বাড়তি লবণও হৃদেরাগের কারণ হতে পারে। খাবারের সঙ্গে যে লবণ থাকে, সুস্থ থাকার জন্য তা-ই যথেষ্ট। হৃদেরাগ থেকে বাঁচতে বাড়তি লবণ দিয়ে কোনো খাবার খাওয়াই উচিত নয়।
অতিরিক্ত মাংস
মাংস এবং তেল-চর্বির মতো খাবারে হৃদেরাগের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। সব মাংস অবশ্য সমান ক্ষতিকর নয়। রেড মিট বা গরু-ছাগলের মতো স্তন্যপায়ীদের মাংস সবচেয়ে ক্ষতিকর।