শ্রিংলা বলেন, ‘বাংলাদেশের মুক্তির জন্য মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনারা এক সঙ্গে রক্ত দিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে একটি শক্তিশালী সম্পর্কের বীজ বপন করেছিলেন। বর্তমানে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এ সম্পর্ক আরও নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।’ দু’দেশের এ সম্পর্ক চিরদিন অবিচ্ছেদ্য থাকবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা বিভাগীয় কমিশনার মো. আব্দুস সামাদ ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ খুলনা মহানগর ইউনিটের কমান্ডার অধ্যাপক আলমগীর কবীর। অনুষ্ঠানে খুলনা অঞ্চলের ২৭ জন শিক্ষার্থীর হাতে শিক্ষাবৃত্তি তুলে দেওয়া হয়।
এদিকে চুকনগর গণহত্যা-৭১ স্মৃতি বধ্যভূমি পরিদর্শন এবং স্মৃতিস্তম্ভে শহীদদের স্মরণে পুস্পমাল্য অর্পণ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা। সোমবার বিকাল সাড়ে ৪টায় দিকে তিনি চুকনগর বধ্যভূমিতে আসেন।