► প্রত্যেক অজুর পর কালেমা শাহাদত পাঠ করলে জান্নাতের আটটি দরজার যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবেন।
► মসজিদে ফজরের সালাত আদায় করে বসে দোয়া জিকির পাঠ করুন এবং সূর্য উঠে গেলে দুই রাকাত ইশরাকের সালাত আদায় করলে আপনি প্রতিদিন নিশ্চিত কবুল একটি হজ ও একটি ওমরাহর সওয়াব পাবেন।
► জামাতে ইমামের প্রথম তাকবিরের সঙ্গে ৪০ দিন সালাত আদায় করলে আপনি নিশ্চিত জাহান্নাম থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
► জুমার দিন গোসল করে হেঁটে আগে আগেই মসজিদে গিয়ে ইমামের পাশাপাশি বসে মনোযোগের সঙ্গে খুতবা শুনলে বাড়ি থেকে হেঁটে আসার প্রতি কদমে এক বছর সারা রাত তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া এবং এক বছর টানা সিয়াম পালন করার সওয়াব পাবেন।
► প্রতি রাতে সুরা মুলক পাঠ করলে কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন।
► সুরা ইখলাস তিনবার পড়লে কোরআন খতমের সওয়াব পেতে পারেন।
► সকালে ও বিকেলে ১০০ বার করে ‘সুবহানাল্লাহিল আজিম ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করলে মহান আল্লাহ আপনাকে সৃষ্টিকুলের সমস্ত মানুষ থেকে বেশি মর্যাদা দান করবেন।
► সকালে ১০০ বার ও সন্ধ্যায় ১০০ বার ‘সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি’ পাঠ করলে কিয়ামতের দিন আপনার চেয়ে বেশি সওয়াব নিয়ে আর কেউ উপস্থিত হতে পারবে না।
► বাড়িতে সালাম দিয়ে প্রবেশ করলে মহান আল্লাহ নিজ জিম্মাদারিতে আপনাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
► নারীরা পাঁচ ওয়াক্ত সালাত , রমজানের সিয়াম, লজ্জাস্থানের হেফাজত, স্বামীর আনুগত্য করার বিনিময়ে জান্নাতের যেকোনো দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে।