নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ট্রাম্প প্রশাসন পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যেসব কঠোর পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে, মার্কিন ড্রোন হামলার পরিধি বানানো, পাকিস্তানকে আগে যেসব আর্থিক ও সামরিক সহযোগিতা দেওয়া হতো সেগুলো আটকে দেওয়া এবং ন্যাটো জোটের বাইরের মিত্র দেশুগুলোর মধ্যে পাকিস্তানকে যে মুখ্য মর্যাদা দেওয়া হয়, তার অবনমন।
তবে ট্রাম্প প্রশাসসনের এই উদ্যোগ কতোটা কার্যকরী হবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন কয়েকজন মার্কিন কর্মকর্তা। তাদের ভাষ্য কয়েক বছর আগে জঙ্গিদের সমর্থণ দেওয়া বন্ধে পাকিস্তানের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয়েছিল। তবে তা ব্যর্থ হয়েছে। এর পরিণতিতে অবশ্য পাকিস্তানের চিরশত্রু ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্ক আরো গাঢ় হয়েছে।
হোয়াইট হাউজ ও পেন্টাগন এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করতে রাজী হয়নি। ওয়াশিংটনে পাকিস্তান দূতাবাসও এ বিষয়ে কোনো কথা বলেনি।
তবে পেন্টাগনের মুখপাত্র অ্যাডাম স্টাম্প বলেছেন, ‘জাতীয় নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান অংশীদার হিসেবে কাজ করে যাবে।’