শীর্ষ রফতানিকারক দেশ হিসেবে স্থান লাভ করার মতো সবধরনের সম্ভাবনা বাংলাদেশের রয়েছে, তবে সেক্টরকে শীর্ষস্থান লাভ করতে ওষুধ শিল্প সমিতির পাশাপাশি ডাক্তারসহ সরকারি সংশ্লিষ্ট সব সেক্টরের সহায়তা প্রয়োজন।’
শুক্রবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরস্থ বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (সেলিব্রিটি হল) ওয়ান ফার্মা লি. দুই বছরের সাফল্য ও তৃতীয় বছরে পদার্পণ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন ওয়ান ফার্মা লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কেএসএম মোস্তাফিজুর রহমান।
দেশের ওষুধ শিল্প নিয়ে আশাবাদ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘সরকারিভাবে সর্বাত্মক সহায়তা পেলে আগামী ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের এক নম্বর ওষুধ রফতানিকারক দেশ হবে।
অনুষ্ঠানে সারা দেশ থেকে আসা প্রতিনিধিদের মধ্য থেকে শতভাগ সফলতা অর্জনকারীদের পুরস্কৃত করা হয়। এরপর প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান নাজমুন নাহার সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে নিয়ে কেক কাটেন।
জানা যায়, ওয়ান ফার্মা লি. বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মের ওষুধ কোম্পানিগুলোর মধ্যে অন্যতম। মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর লক্ষ্যে ‘সর্বাধুনিক প্রযুক্তির প্রয়োগ ও উন্নতমানের কাঁচামাল ব্যবহার করে বিশ্বমানের ওষুধ উৎপাদন’—এই দু’টি মূলমন্ত্র নিয়ে ২০১৫ সালের নভেম্বর মাসে যাত্রা শুরু করে। যাত্রার প্রথম দুই বছরে ওয়ান ফার্মার কর্মীরা শহর থেকে শুরু করে প্রত্যন্ত এলাকায় উন্নত মানসম্পন্ন ওষুধ পৌঁছে দিচ্ছে। শুধু তাই নয় ইতোমধ্যে নতুন প্রজন্মের এই ওষুধ কোম্পানি মানসম্পন্ন ওষুধ দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বহির্বিশ্বে রফতানির লক্ষ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে।