গত জুন মাসের গোড়ার দিকে ডোকালাম নিয়ে দুই দেশের মধ্যে টানাপোড়েন শুরু হয়। ডোকালাম সীমান্তকে নিজের এলাকা বলে দাবি করে বেজিং। সেনা পাঠিয়ে ভূটানের ডোকালামে রাস্তা নির্মাণও শুরু করে চিন। আর এরপরেই ভূটানের জমি বাঁচাতে অঙ্গীকারবদ্ধ ভারত সেখানে সেনা পাঠায়। কমপক্ষে ৩০০ সেনা পাঠানো হয় ভারতের তরফে। আর এর পরেই এ বিষয়ে বিভিন্ন ভাবে ভারতকে হুমকি দেওয়া হয়েছে চিনের তরফে। এমনকি চিনের তরফে ১৯৬২-র যুদ্ধের কথাও বারবর ভারতকে মনে করিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হয়েছে। তবে চিনের কাছে মাথানত করেনি ভারতও।
তবে ডোকালাম সীমন্তে চিনের রাস্তা তৈরিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারত, আশঙ্কা করা হয় ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির সঙ্গে একমাত্র যোগাযোগের পথে চিকেনস নেক খুব সহজেই শত্রু পক্ষে দখলে চলে যেতে পারে। তবে শেষপর্যন্ত চলতি সপ্তাহে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমেই এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির বিদেশমন্ত্রক।
যদিও চিনের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে বিবৃতিতে বলা হয় ভারতের তরফে তাঁদের সীমানা থেকে সেনা সরানো হচ্ছে।