গিয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশের খারগোনে জেলায়। সেখানেই পিট টয়লেট বা সেপটিক ট্যাঙ্ক খুঁড়তে হাতে তুলে নিলেন কোদাল। স্টারডম ঝেড়ে ফেলে নিজেই নেমে গেলেন। কাজও করলেন। সঙ্গে ছিলেন মন্ত্রী নরেন্দ্র সিং তোমর। আসলে এ এক প্রকল্প নিয়েছেন অক্ষয়। বর্জ্যকেই সম্পদে রূপান্তরিত করে তুলে কিছু পরিবর্তন আনতেই এই নয়া রূপে অবতীর্ণ তিনি।
তবে কিছুদিনের মধ্যেই মুক্তি পাচ্ছে তাঁর ছবি ‘টয়েলট-এক প্রেম কথা’। এ ছবিতে তাঁর বিপরীতে দেখা যাবে ভূমি পেড়নেকরকে। তবে কি সে ছবির প্রমোশনের জন্যই অক্ষয়ের এই কাজে হাত লাগানো? অনেকেই সে কথা বলছেন। তবে এর আগেও নানা সামাজিক কাজে তিনি হাত লাগিয়েছেন। কোনো প্রমোশন না থাকলেও স্বেচ্ছায় এসে দাঁড়িয়েছেন শহিদের পরিবারে পাশে। তাই স্রেফ প্রমোশনই যে একমাত্র কারণ তা নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।
কেননা কোনো ছবির দরকার না থাকলেও তিনি সেনাদের পাশে এস দাঁড়ান, জড়িয়ে পড়েন সামাজিক কর্মকাণ্ডে। আসলে এটাই অক্ষয় কুমার। বলিপাড়ার প্রথম তিন খান হিরো না হয়েও তিনি যে আলাদা জায়গা নিয়ে থাকেন তা বলার অপেক্ষা রাখে না। রিল ও রিয়েল লাইফেও তাই একইরকম নায়ক থেকে যান অক্ষয় কুমার।