দেশ নোভেল করোনায় জর্জরিত। প্রায় ৯০ হাজার মানুষ করোনার সঙ্গে লড়ছেন। ইতিমধ্যেই হার স্বীকার করেছে ৩ হাজারের বেশি। তবুও করোনার গ্রাস থেকে ফিরিয়ে আনতে মাটি আঁকড়ে দিন-রাত লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিত্সক-নার্সরা। কার্যত শ্মাশানপুরীতে পরিণত হয়ছে হুয়ান, ঝেজিয়াং, ফুজিয়ান। এরপরও ঘুরে দাঁড়ানোর আশা ছাড়েনি চীন। শুধু তাই নয়, বিশ্বজুড়ে করোনার প্রভাব থেকে বাঁচতে চীনই আশা দেখাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-কে ২ কোটি ডলার সাহয্যের আশ্বাস দিয়েছে বেইজিং।
নোভেল করোনাভাইরাসকে ইতিমধ্যে ‘মহামারী ভাইরাস’ বলে চিহ্নিত করেছে হু। প্রায় ৯৮টি দেশে এই মুহূর্তে করোনা আক্রান্ত। এই ভাইরাস মোকাবিলায় অধিকাংশ দেশেই নেই পর্যাপ্ত চিকিত্সা পরিষেবা। সে সব দেশে ন্যূনতম চিকিত্সা পরিকাঠামো গড়ে তুলতে আর্থিক সাহায্যের আহ্বান করে হু। চীন সময় নষ্ট করে সিদ্ধান্ত নেয় ২ কোটি ডলার সাহায্য করার। হু-র ডিরেক্টর জেনারেল টেডরস আধানমের নেতৃত্বে করোনা কবলিত জায়গায় ক্লান্তিহীনভাবে কাজ করে চলেছে চিকিত্সকরা।
এখনও পর্যন্ত দুনিয়ার ৯৮টি দেশে করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা ১ লাখেরও বেশি। মৃতের সংখ্যা ৩৪৫৬ জন। চীন, ইরান, দক্ষিণ কোরিয়া ও ইতালি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত।